Viral Video: প্রথমে কান্না, পরক্ষণেই হাসি…প্রথমবার চশমা পরে এই শিশুর অঙ্গভঙ্গি দেখে হাসি থামছে না নেটিজেনদের

Child Cute Reaction Video: একটি শিশুকে প্রথমবারের জন্য চশমা পরানো হচ্ছে। বেশ পাওয়ার রয়েছে চশমায়। প্রথমে সে পরতে না চাইলেও পরক্ষণে যখন চশমাটি তার চোখে বসল, তৎক্ষণাৎ তার মুখের ভঙ্গি পাল্টে গেল।

Viral Video: প্রথমে কান্না, পরক্ষণেই হাসি...প্রথমবার চশমা পরে এই শিশুর অঙ্গভঙ্গি দেখে হাসি থামছে না নেটিজেনদের
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 17, 2023 | 12:41 PM

Latest Viral Video: সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) খুললেই বাচ্চাদের নানারকম কাজকর্ম ও অঙ্গভঙ্গি চোখে পড়ে। প্রত্যেকটি ঘটনাই অন্যরকম আনন্দ দেয়। এমন আরও একটি ভিডিয়ো বেশ ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, একটি শিশুকে (Child) প্রথমবারের জন্য চশমা পরানো হচ্ছে। বেশ পাওয়ার রয়েছে চশমায়। প্রথমে সে পরতে না চাইলেও পরক্ষণে যখন চশমাটি তার চোখে বসল, তৎক্ষণাৎ তার মুখের ভঙ্গি পাল্টে গেল। চশমা পরেই অবাক দৃষ্টিতে সে চারদিক দেখতে থাকে। ঠোঁটের কোণে তখন আলতো হাসি। চশমা চোখে শিশুটির ওই প্রথম অনুভূতিটাই মন কেড়েছে নেটিজেনদের।

ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, দুই বছরের এক শিশুর দেখতে সমস্যা হচ্ছে। ফলে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ক্লিনিকে, ডাক্তার শিশুটিকে চশমা পরানোর চেষ্টা করেন। প্রথমে সে পরতে চায় না এবং কাঁদতে থাকে। পরে যখন শিশুটিকে জোর করে চশমা পরানো হয়, তখন শিশুটি হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। শিশুটি চশমা পরার পর সব স্পষ্ট দেখতে পেতে শুরু করে। আর সে এদিক ওদিক তাকাতে থাকে। তার পর সবকিছুই তার কাছে নতুন বলে মনে হয়। কারণ যখনই শিশুরা নতুন কিছু দেখে তখনই তাদের অবাক হয়ে এদিক ওদিক তাকাতে দেখা যায়।

প্রাক্তন নরওয়েজিয়ান কূটনীতিবিদ (Former Norwegian Diplomat) এরিক সোলহেইম (@ErikSolheim) নামে একজন টুইটার ব্য়বহারকারী এই ভিডিয়োটি টুইট করেছেন। ভিডিয়োটির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন “বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সবথেকে ভাল ব্যবহার সেটাই যখন তা জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।” টুইট করার পর থেকেই ভিডিয়োটি ঝরের বেগে ভাইরাল হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এটি 6 মিলিয়নেরও বেশি ভিউ হয়েছে এবং 1 হাজারেরও বেশি মানুষ এটি লাইক করেছেন। অনেকে অনেক কমেন্টও করেছেন। একজন টুইটার ব্য়বহারকারী কমেন্ট করেছেন,”বাচ্চাটি সব কিছু কেমন অবাক চোখে দেখছে। আবার মুখে মিষ্টি একটা হাসিও আছে।” কেউ আবার লিখেছেন, “ও খুব খুশি সব কিছু দেখতে পেয়ে।” আরও একজন লিখেছেন, “এই শিশুটি অ্যাকোমোডেটিভ এসোট্রপিয়ার রোগী। একজন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞের জন্য এমন একটি শিশুকে দৃষ্টি ফিরিয়ে দেওয়া আনন্দের বিষয়।”