Viral Video: মুখের সামনে বিরাট কিং কোবরা, খপাৎ করে হাতে ধরে দূরে সরিয়ে দিল একরত্তি…
Viral Video Today: সম্প্রতি এমনই একটা ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যা আপনার মেরুদণ্ডে শীতল স্রোত বইয়ে দেবে। ছোট্ট ক্লিপটিতে দেখা গিয়েছে, বিশালাকার একটি সাপকে স্পর্শ করছে একরত্তি। ভিডিয়োটি একবার দেখুন।
ইন্টারনেট হল অবাক করা কিছু ভিডিয়োর ভান্ডার— যার কিছু আমাদের মুগ্ধ করে, কিছু আবার হতবাকও করে দেয়। সম্প্রতি এমনই একটা ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যা আপনার মেরুদণ্ডে শীতল স্রোত বইয়ে দেবে। ছোট্ট ক্লিপটিতে দেখা গিয়েছে, বিশালাকার একটি সাপকে স্পর্শ করছে একরত্তি। খুব স্বাভাবিক ভাবেই তার পরিণতি কী হতে পারে, তা সম্পর্কে সে সত্যিই অজ্ঞ। ভিডিয়োতে দেখা গেল, সাপটি ওই বাচ্চার দিকে এগিয়ে চলেছে। তারপর হঠাৎ করেই সে ওই শিশুর এক্কেবারে মুখের সামনে চলে আসে। তখনই ওই একরত্তি সাপটিকে ধরে ফেলে এবং তাকে দূরে ঠেলে দেয়। সাপটি যখন চলে যায়, তখন বাচ্চাটিকে দেখা যায় কান্নায় ফেটে পড়তে।
View this post on Instagram
গত 4 নভেম্বর ইনস্টাগ্রামে এই রিল ভিডিয়োটি শেয়ার করা হয়েছিল, যার ভিউ এখন 5,31,000 ছাপিয়ে গিয়েছে। নেটপাড়ায় বহু মানুষকেই এই ভিডিয়োটি আতঙ্কিত করেছে। শিশুটি এমনতর বিপদের সম্মুখীন হওয়ায় অনেকে দুঃখও প্রকাশ করেছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখছেন, বাচ্চাটির জীবন বিপন্ন করে যিনি এই ভিডিয়ো রেকর্ড করছেন, তাঁর লজ্জা হওয়া উচিত। আর একজন উদ্বেগ প্রকাশ করে বললেন, আমাদের ভয় লাগছে, ও শিশু বলেই কিছু মনে হয়নি। কিন্তু কীভাবে তিনি এই ভিডিয়ো রেকর্ড করলেন, সে প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
এদিকে আর এক ব্যবহারকারী এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করতে চেয়েছেন। যিনি এই ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা করার আহ্বান জানিয়েছেন কেউ কেউ।
এমনই একটা ভিডিয়ো কয়েকদিন আগে ভাইরাল হয়েছিল। সেখানে দেখা গিয়েছিল, বিশালাকার কালো সাপকে হাতে করে সামলানোর চেষ্টা করছিল এক শিশু কন্যা। শুধু তাই নয়। ওই বিরাট সাপকে নিয়ে বাড়ির চারপাশেও ঘোরাফের করছিল মেয়েটি। সেই ঘটনার পর ওই বাচ্চা মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা খুবই আতঙ্কিত হয়েছিলেন।
সেই ভিডিয়ো দেখেও নেটিজ়েনরা তীব্র নিন্দা করেছিলেন। অভিভাবকদের নিন্দা করে একহাত নিয়েছিলেন নেটপাড়ার লোকজন। একজন বলেছিলেন, খুব সহজেই এই মেয়েটিকে সাপে কামড়াতে পারত। একজন যোগ করেছিলেন, ওর মা-বাবা মনে হয় বিষয়টা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাতে চাইছিল না।