Suvendu Adhikari: সৌরভ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক শুভেন্দু, নারদ-প্রসঙ্গ তুলে পাল্টা দিলেন প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কও

Alipurduar News: এদিন আলিপুরদুয়ারে বিএম ক্লাব ময়দান থেকে একটি মিছিল ছিল বিজেপির। এরপর কোর্ট মোড়ে পথসভা করেন শুভেন্দু।

Suvendu Adhikari: সৌরভ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক শুভেন্দু, নারদ-প্রসঙ্গ তুলে পাল্টা দিলেন প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কও
শুভেন্দুর তোপ সৌরভকে। নিজস্ব চিত্র।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 09, 2022 | 9:29 PM

আলিপুরদুয়ার: ১৩ সেপ্টেম্বর বিজেপির নবান্ন অভিযান। তার আগে জেলায় জেলায় প্রচার করছেন বিজেপি নেতারা। শুক্রবার আলিপুরদুয়ারে গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন আলিপুরদুয়ারের কোর্ট মোড়ে একটি পথসভায় যোগ দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন আলিপুরদুয়ারের প্রাক্তন বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, আলিপুরদুয়ারে নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতিতে সৌরভ চক্রবর্তী জড়িত। এদিন সৌরভের নাম করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বলেন, বেছে বেছে চাকরি দিয়েছেন সৌরভ। সৌরভের পরিবারের লোকেরা সেই চাকরি পেয়েছেন। শুভেন্দুর এই বক্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। যদিও সৌরভ চক্রবর্তীর পাল্টা চ্যালেঞ্জ, ক্ষমতা থাকলে শুভেন্দু যেন তা প্রমাণ করে দেখান।

এদিন আলিপুরদুয়ারে বিএম ক্লাব ময়দান থেকে একটি মিছিল ছিল বিজেপির। এরপর কোর্ট মোড়ে পথসভা। সেখানে শুভেন্দু অধিকারীকে বলতে শোনা যায়, “আপনারা বলুন আলিপুরদুয়ার জেলায় চন্দন কাঠের জন্য ধরা পড়ে কে? কালচিনির ব্লক প্রেসিডেন্ট। বালি পাচার করে কে? মনা দে। চাকরি বিক্রি করে কে, সৌরভ চক্রবর্তী। তার পিসে, জ্যেঠু, কাকি, মামী গোটা বংশটাকে ঢুকিয়ে দিয়েছে। এদের ফাঁকা করতে হবে। মোদীজী আগেই বলে দিয়েছেন, না খায়ুঙ্গা, না খানে দুঙ্গা। ২০১৯ সালে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিংয়ে বিজেপি জিতল, সৌরভ চক্রবর্তী কী বলেছিলেন মনে আছে তো?”

এরই পাল্টা এদিন সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, “শুনলাম একজন নারদকাণ্ডে নাম থাকা লোক একজন সোনার দোকানের ডাকাত নিয়ে আলিপুরদুয়ারে গিয়েছিল। এই সব চোর এক হয়েছে। আমি বলব, উনি আগে প্রমাণ করুন, উনি নারদকাণ্ডে যুক্ত নন। ওনার যদি দম থাকে, ক্ষমতা থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে যে বক্তব্য রাখছেন সেটা প্রমাণ করে দেখান। প্রমাণ করুন আমি কোনও বেআইনি নিয়োগে যুক্ত কি না। বরং আমি বলব এরা হচ্ছে চাকরি বাতিলের নয়া উকিল। এখন মাঝেমধ্যেই মামলা করে চাকরি বাতিলের চেষ্টা করছে।”