Bankura Murder: বাঁশ দিয়ে মাথার পিছনে একটার পর একটা বাড়ি, মুহূর্তেই শেষ হয়ে গেল সৌমেন
Bankura Murder:স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চৌতাড় গ্রামে বসবাস করছিলেন সৌমেন চক্রবর্তী। অভিযোগ তাঁদের পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘদিনের শত্রুতা রয়েছে প্রতিবেশী সুমন বাগের পরিবারের। গতকাল সন্ধ্যার মুখে সুমনের বাড়ির সামনে গ্রামের রাস্তায় সৌমেন চক্রবর্তীর বাবা রনজিৎ চক্রবর্তীর সঙ্গে বচসা বাধে সুমনের।
বাঁকুড়া: পুরনো শত্রুতার জেরে যুবকের মাথায় বাঁশের বাড়ি। বলা ভাল বাড়ি মেরে ফাটিয়ে দেওয়া হল মাথা। খুন করা হল তাঁকে। আর এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল উঠছে প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। বাঁকুড়ার সারেঙ্গা থানার চৌতাড়ের ঘটনা। মৃতের নাম সৌমেন চক্রবর্তী। খবর পেতেই অভিযুক্ত সুমন বাগকে গ্রেফতার করেছে সারেঙ্গা থানার পুলিশ। আজ খাতড়া মহকুমা আদালতে অভিযুক্তকে পেশ করে দুদিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে নেয় পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চৌতাড় গ্রামে বসবাস করছিলেন সৌমেন চক্রবর্তী। অভিযোগ তাঁদের পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘদিনের শত্রুতা রয়েছে প্রতিবেশী সুমন বাগের পরিবারের। গতকাল সন্ধ্যার মুখে সুমনের বাড়ির সামনে গ্রামের রাস্তায় সৌমেন চক্রবর্তীর বাবা রনজিৎ চক্রবর্তীর সঙ্গে বচসা বাধে সুমনের। সেই সময় সৌমেন বাবাকে নিরস্ত্র করার চেষ্টা করছিলেন। অভিযোগ, আচমকাই বাঁশ নিয়ে সৌমেনের উপর চড়াও হয় সুমন। অভিযোগ সুমন সৌমেনের মাথার পিছনে বাঁশের বাড়ি মারে।
গুরুতর আহত অবস্থায় ঘটনাস্থলেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ওই যুবক। দ্রুত আহত সৌমেনকে উদ্ধার করে সারেঙ্গা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। পরে স্থানীয় ব্রাহ্মণডিহা মোড় থেকে অভিযুক্ত সুমনকে গ্রেফতার করে সারেঙ্গা থানার পুলিশ। আজ ধৃতকে খাতড়া মহকুমা আদালতে পেশ করে দুদিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে নেয় পুলিশ। অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবী অভিযুক্তকে নির্দোষ বলে দাবি করেছেন।