Joint entrance exam: ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করেই কেল্লাফতে, জয়েন্টে রাজ্যের মধ্যে প্রথম শিলিগুড়ির ইরাদ্রি
Joint entrance exam: ইরাদ্রি পড়াশোনা করছেন দার্জিলিং পাবলিক স্কুলে। তিনি জানিয়েছেন, দিনে ছয় থেকে আট ঘণ্টা তিনি নিজেকে ব্যস্ত রাখতেন পড়াশোনায়। মাঝে-মাঝে অবশ্য ব্রেক নিতেন। তবে বেশির ভাগ সময়ই কাটত পড়াশোনার মধ্যেই।
শিলিগুড়ি: খুশির হাওয়া বসু পরিবারে। কারণ জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় দারুণ রেজাল্ট করেছে তাঁদের পরিবারের ছেলে। রাজ্যের মধ্যে প্রথম হয়েছে কার্যত তাক লাগিয়ে দিয়েছেন শিলিগুড়ির বাসিন্দা ইরাদ্রি বসু খান্ড। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৯৯.৯৯ শতাংশ।
ইরাদ্রি পড়াশোনা করছেন দার্জিলিং পাবলিক স্কুলে। তিনি জানিয়েছেন, দিনে ছয় থেকে আট ঘণ্টা তিনি নিজেকে ব্যস্ত রাখতেন পড়াশোনায়। মাঝে-মাঝে অবশ্য ব্রেক নিতেন। তবে বেশির ভাগ সময়ই কাটত পড়াশোনার মধ্যেই। ইরাদ্রি বলেন, “কোচিং সেন্টারের দেওয়া সাজেশান তো কাজে লেগেছে। তার পাশাপাশি আমি নিজের পছন্দের কিছু বইও পড়েছি।” অবসর সময়ে ইরাদ্রি পছন্দ করেন গেম খেলতে। তিনি দাবা খেলতে ভালবাসেন।
আগামীতে অঙ্ক নিয়ে এগোতে চান এই পড়ুয়া। অঙ্ক নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যেতে চান তিনি। ভবিষ্যতে যাঁরা জয়েন্ট দিতে চলেছে তাঁদের উদ্দেশ্যে ইরাদ্রি বলেছেন, “পড়াশোনার মধ্যে থাকতে হবে। মনসংযোগ হারালে চলবে না। প্রতিদিন চর্চা করতে হবে।” তবে এই সাফল্যের পিছনে মা-বাবার ভূমিকা অস্বীকার করেননি পড়ুয়া। তিনি জানিয়েছেন, “মা আমার খাবারের খেয়াল রাখতেন। আমার শরীর ঠিক আছে কি না সব সময় সেই দিকে নজর দিতেন। আর বাবা তো পড়াশোনার খুঁটিনাটি বিষয়ে নজর রাখতেন।”