Abhishek Banerjee: ‘মেধাযুক্ত-যোগ্যদের কারও চাকরি যেতে দেব না’, জোরাল বার্তা অভিষেকের

Abhishek Banerjee: তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় আগেই বার্তা দিয়েছিলেন পাশে দাঁড়ানোর। যেদিন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায় আসে, সেদিনই মমতা চাকরিহারাদের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছিলেন, যাতে কেউ হতাশ না হয়ে পড়েন। বলেছিলেন, 'আমরা আপনাদের পাশে রয়েছি। যতদূর লড়াই করার লড়াই করব।'

Abhishek Banerjee: 'মেধাযুক্ত-যোগ্যদের কারও চাকরি যেতে দেব না', জোরাল বার্তা অভিষেকের
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়Image Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 29, 2024 | 6:19 PM

কলকাতা: হাইকোর্টের রায়ে যাদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তার উপর কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট। আগামী সোমবার ফের এই মামলার শুনানি রয়েছে। এসবের মধ্য়েই ফের একবার ‘যোগ্য’ চাকরিহারাদের পাশে থাকার বিষয়ে জোরাল বার্তা দিল তৃণমূল। সোমবার তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন, ‘মেধাযুক্ত যোগ্য চাকরিপ্রাপকদের’ পাশে রয়েছে তাঁর দল। তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড বললেন, ‘মেধাযুক্ত যে যোগ্যরা চাকরি পেয়েছেন, কেউ চিন্তা করবেন না… আমাদের সরকার, আমাদের দল আপনাদের পাশে থেকে কোমর বেঁধে, কাঁধে কাঁধ রেখে লড়াই করবে। কারও চাকরি যেতে দেব না। তার জন্য যা আইনি লড়াই, আমরা চালাব।’

তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় আগেই বার্তা দিয়েছিলেন পাশে দাঁড়ানোর। যেদিন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায় আসে, সেদিনই মমতা চাকরিহারাদের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছিলেন, যাতে কেউ হতাশ না হয়ে পড়েন। বলেছিলেন, ‘আমরা আপনাদের পাশে রয়েছি। যতদূর লড়াই করার লড়াই করব।’

মুখ্যমন্ত্রীর সেই বার্তার পরই শুরু হয়ে যায় আইনি লড়াইয়ের তোড়জোড়। হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় স্কুল সার্ভিস কমিশন। আজ সেই মামলার শুনানি ছিল শীর্ষ আদালতে। সুপ্রিম কোর্টে প্রথম দিনের শুনানির পরই রাজ্যের শাসক দলের সেকেন্ড-ম্যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় আরও স্পষ্ট করে দিলেন যোগ্যদের পাশে থাকার বার্তা।

একইসঙ্গে সিপিএম ও বিজেপিকেও দুষতে ছাড়লেন না অভিষেক। নিয়োগ মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে বাম-বিজেপিকে নিশানা করে অভিষেক বলেন, “সিপিএমের বড় বড় নেতারা হাইকোর্টে মামলা করে যোগ্যদের চাকরি কেড়ে নিয়েছে। সিপিএমের দোসর হল বিজেপি। একদিকে মমতার সরকার চাকরি দিচ্ছে, অন্যদিকে সিপিএম-বিজেপি চাকরি খাচ্ছে।”