Howarh: গোটা মেঝেয় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রক্ত, দিদির অবস্থায় থমকে গেলেন বরুণ

Howrah: হাওড়ার তাঁতিপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন মিনতি মুখোপাধ্যায় (৭০)। তাঁর ভাই বরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় থাকেন টালিগঞ্জে। এ দিন খবর পেতেই দ্রুত আসেন হওড়ায়। ভিতরে ঢুকে দেখেন মিনতিদেবীর পচাগলা দেহ মেঝেতে পড়ে আছে।

Howarh: গোটা মেঝেয় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রক্ত, দিদির অবস্থায় থমকে গেলেন বরুণ
এই বাড়িতে যত কাণ্ডImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 10, 2024 | 2:33 PM

তাঁতিপাড়া: বাড়িতে একাই থাকতেন বৃদ্ধা। তাঁর ঘরের ভিতর থেকে দুর্গন্ধ বেরচ্ছিল। সেটা দেখেই কার্যত সন্দেহ হয়েছিল। এরপর এলাকাবাসী খবর দেন বৃদ্ধার ভাইকে। তিনি ঘরের ভিতরে আসতেই কার্যত চমকে যান। আর দেরি না করে দ্রুত খবর দেন চ্যাটার্জীহাট থানার পুলিশ। পুলিশ গিয়ে খতিয়ে দেখে বিষয়টি।

হাওড়ার তাঁতিপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন মিনতি মুখোপাধ্যায় (৭০)। তাঁর ভাই বরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় থাকেন টালিগঞ্জে। এ দিন খবর পেতেই দ্রুত আসেন হওড়ায়। ভিতরে ঢুকে দেখেন মিনতিদেবীর পচাগলা দেহ মেঝেতে পড়ে আছে। ঘরের ভেতরে বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে রক্ত। আর তাঁর বছর ৪৫ এর ভাগ্নি কাকলি অন্য একটি ঘরে দরজা বন্ধ করে বসে রয়েছেন। যদিও, বরুণবাবুর দাবি তাঁর ভাগ্নি মানসিক ভারসাম্যহীন।

এ দিকে, গোটা ঘটনার খবর যায় চ্যাটার্জীহাট থানার পুলিশের কাছে। পুলিশ গিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখেন। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান দেহটি বেশ কয়েকদিন আগে থেকে সেখানে পড়ে রয়েছে। পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা রুজু করেছে। এ প্রসঙ্গে আত্মীয় বরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমি ওদের দেখতে মাঝেমধ্যে আসি। খাবারের টাকা পয়সা দিয়ে যাই। আজ প্রতিবেশী বললেন ফোন করে যে বডি পড়ে রয়েছে। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছ।”