Elephant Death: হস্তিশাবকের মৃত্যু বলেই কি ৪৮ ঘণ্টা পার করেও ধরা পড়ল না ঘাতক?
Elephant Death: বৃহস্পতিবার রাত থেকে শনিবার সন্ধ্যা, কোনও গ্রেফতারি নেই এখনও। নেই ঘাতক সেই ডাম্পারের খোঁজ। ঘটনায় বৈকন্ঠপুর বনবিভাগের এডিএফও মঞ্জুলা তিরকি অবশ্য বলছেন, ঘাতক ডাম্পারের খোঁজে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
জলপাইগুড়ি: হাতির ছানার মৃত্যু। তাই বুঝি যে ডাম্পার হস্তিশাবককে পিষে দিয়ে গিয়েছে, ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও কেন তার খোঁজ পাওয়া গেল না? সে কারণেই কি থানায় অভিযোগ জমা হওয়ার পর প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পার হলেও একজনকেও ধরতে পারল না পুলিশ? এভাবে যদি বন্যপ্রাণ বিপন্ন হতে থাকে, তাহলে তো প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করাই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
বৃহস্পতিবার ভোরে বৈকন্ঠপুর বনবিভাগের অধীনে থাকা গজলডোবা ক্যানেল রোডের ধারে শুইয়ে থাকা একটি হাতির বাচ্চাকে পিষে দিয়ে যায় একটি বালিবোঝাই ডাম্পার। পেট থেকে অন্ত্র পর্যন্ত বেরিয়ে এসেছিল ওই ছোট্ট হাতিটির। ভয়াবহ সে দৃশ্য! তাকে বেঙ্গল সাফারি পার্কে নিয়ে যাওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি। শুক্রবার মারা যায় হস্তিশাবকটি।
বৃহস্পতিবার রাত থেকে শনিবার সন্ধ্যা, কোনও গ্রেফতারি নেই এখনও। নেই ঘাতক সেই ডাম্পারের খোঁজ। ঘটনায় বৈকন্ঠপুর বনবিভাগের এডিএফও মঞ্জুলা তিরকি অবশ্য বলছেন, ঘাতক ডাম্পারের খোঁজে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
পাশাপাশি জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের কাছে বনপথে গাড়ি চলাচলের বিশেষ করে হাতিদের চলাচলের সময় গাড়ি চলাচল নিয়ে নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিষয়ে বনদফতর ডিএম জলপাইগুড়িকে আবেদন করতে চলেছে। রাস্তায় স্পিড ব্রেকার তৈরির জন্যও পূর্ত দফতরের কাছে লিখিত আবেদন করতে চলেছে বনদফতর।