Jalpaiguri: ভাইঝিকে দিনের পর দিন ধর্ষণ, আমৃত্যু শ্রীঘরে কাকা
Jalpaiguri: এদিনই জলপাইগুড়ি পকসো আদালতে জলপাইগুড়ি মহিলা থানার ২০১৬ সালের আরও একটি নাবালিকা ধর্ষণ মামলার সাজা ঘোষণা করেন বিচারপতি রিন্টু সুর। ফাঁকা বাড়ির সুযোগ নিয়ে এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। তাঁরাও এদিন কড়া সাজা হয় আদালতে।
জলপাইগুড়ি: একদিনে দুই আসামির বড় সাজা। ভাইঝিকে ধর্ষণের অভিযোগে আমৃত্যু শ্রীঘরে গেলেন কাকা। অন্যদিকে প্রতিবেশী নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনায় আরও এক ব্যক্তিকে ৭ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল জেলার বিশেষ পকসো আদালত। প্রথম ঘটনা ধূপগুড়ির। ২০২১ সালে নিজের ভাইঝিকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে কাকার বিরুদ্ধে। কাকার ভয়েই দিনের পর দিন মুখ খুলতে পারেনি ভাইঝি। কিন্তু, শরীরে কিছু অস্বাভাবিকতা দেখা দেওয়ায় বাড়ির লোকেরা চেপে ধরতেই সবটা খুলে বলেন নির্যাতিতা। কিছু সময়ের মধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। পুলিশ গ্রেফতার করে কাকাকে। মোট ৮ জন সাক্ষীর বয়ানও নেওয়া হয়।
পকসো আদালতের সরকারি আইনজীবী দেবাশীষ দত্ত বলেন, “এদিন পকসো আদালতের বিচারপতি মাননীয় রিন্টু সুর এই মামলায় অভিযুক্তকে আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন। সঙ্গে ওই নাবালিকাকে ৪ লাখ টাকা ক্ষতিপূরনের জন্য লিগাল এইড সার্ভিসকে নির্দেশও দিয়েছেন।”
অপরদিকে এদিনই জলপাইগুড়ি পকসো আদালতে জলপাইগুড়ি মহিলা থানার ২০১৬ সালের আরও একটি নাবালিকা ধর্ষণ মামলার সাজা ঘোষণা করেন বিচারপতি রিন্টু সুর। ফাঁকা বাড়ির সুযোগ নিয়ে এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। সেই মামলায় অভিযুক্তকে সাত বছর সশ্রম কারাদন্ডের নির্দেশ দেন বিচারক। পাশাপাশি ওই নাবালিকাকেও ৪ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।