AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Katwa Electrocution: ‘সজল ধারা’র প্রকল্পেও ‘হুকিং’, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল বিজেপির বুথ সভাপতির

Katwa Electrocution: মৃতের পরিবারের অভিযোগ, বুধবার সকালে  ইছাপুর  গ্রামের একটি জায়গায় সজলধারা প্রকল্প থেকে জল পড়ছিল। সেখানেই মুখ ধুতে যান ১৩৭ নম্বর বুথের সভাপতি মৃত্যুঞ্জয়। তা বন্ধ করতে গিয়েই মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি।

Katwa Electrocution:  'সজল ধারা'র প্রকল্পেও 'হুকিং', বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল বিজেপির বুথ সভাপতির
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 29, 2024 | 1:23 PM
Share

কাটোয়া: হুকিং করে  চলা ‘সজল ধারা’ জল প্রকল্পে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক বিজেপির বুথ সভাপতির। ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা মঙ্গলকোটের মাঝি গ্রাম পঞ্চায়েতের ইছাপুর গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম মৃত্যুঞ্জয় মাঝি।  আর ঘটনাকে ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। তৃণমূলের দিকে আঙুল তুলেছে বিজেপি। অন্যদিকে, তৃণমূলের সাফাই, নিয়ম মেনেই সজল ধারা প্রকল্পে জল দেওয়া হচ্ছিল।

মৃতের পরিবারের অভিযোগ, বুধবার সকালে  ইছাপুর  গ্রামের একটি জায়গায় সজলধারা প্রকল্প থেকে জল পড়ছিল। সেখানেই মুখ ধুতে যান ১৩৭ নম্বর বুথের সভাপতি মৃত্যুঞ্জয়। তা বন্ধ করতে গিয়েই মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দারা এসে প্রথমে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। তারপর তাঁকে উদ্ধার করে  স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইছাপুরা গ্রাম ও তার আশেপাশের এলাকায় ৮ টি সজলধারা জল প্রকল্প রয়েছে।অভিযোগ, হুকিং করেই বিদ্যুৎ নেওয়া হয়। গ্রামবাসীদের আরও অভিযোগ, বিদ্যুৎ দফতর ও পঞ্চায়েতও নাকি সব জেনে নিশ্চুপ থাকে।  বিজেপি  যুব মোর্চার কনভেনার সৌমেন মুখোপাধ্যায়ের অভিযোগ, পঞ্চায়েত ও বিদ্যুৎ দফতরের উদাসীনতাতেই এই মৃত্যু। তিনি বলেন, ‘সমস্ত মঙ্গলকোট জুড়ে যে পাম্পগুলোকে বসানো হচ্ছে, পঞ্চায়েতের ইন্ধনে হুক করে বিদ্যুৎ নেওয়া হচ্ছে। আমরা তো ট্যাক্স দিই। তারপরও কেন হুকিং করা হচ্ছে? ‘

মাঝি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান কাজল কুমার মণ্ডল বলেন, “একজনের মৃত্যু হয়েছে জানি। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছেন শুনেছি। আমাদের সাব মার্সেবল বসানো হয়েছে, সব জায়গায় সার্ভিস লাইন টানা রয়েছে। ওখানে কী রয়েছে, সেটা খতিয়ে দেখতে হবে। হুকিং যদি থাকে, বন্ধ করে সার্ভিস লাইন টেনে দেওয়া হবে।” বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্তা জানান, “ওখানে কোন মিটার লাগানো ছিল না জানতে পেরেছি। বিষয়টি খোঁজ নেব।”