Panihati Municipality: ‘২০১৪ থেকে ২০২১ কারা পুরপ্রধান?’, পানিহাটি পুরসভাকে ইমেল CBI-এর
Barrackpore Municipality: কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত কারা-কারা সেখানকার উপ-প্রধান,পুরো প্রধান ছিলেন তাঁদের নাম এবং ঠিকানা ও যাবতীয় তথ্য চেয়ে ইমেল করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই গত সাত তারিখে পুরসভার তরফ থেকে এই সমস্ত তথ্য সিবিআইকে ইমেল করে পাঠানো হয়েছে।
ব্যারাকপুর: উত্তর ২৪ পরগনার বিভিন্ন পুরসভায় পুর নিয়োগের দুর্নীতির গন্ধ আগেই পেয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী গোয়েন্দা সংস্থা। এর আগে ইডি-র তল্লাশিও হয়েছে। এবার ব্যারাকপুর, বারাসতের পর সিবিআই-এর নজরে পানিহাটি পুরসভা। একাধিক তথ্য চেয়ে পুরসভাকে চিঠি সিবিআই-এর।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত কারা-কারা সেখানকার উপ-প্রধান,পুরো প্রধান ছিলেন তাঁদের নাম এবং ঠিকানা ও যাবতীয় তথ্য চেয়ে ইমেল করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই গত সাত তারিখে পুরসভার তরফ থেকে এই সমস্ত তথ্য সিবিআইকে ইমেল করে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে বারাসত পৌরসভারও যাবতীয় তথ্য চেয়ে ইমেল করেছিল সিবিআই। শুধু তাই নয়, হালিশহর পৌরসভার প্রাক্তন পৌরপ্রধান অংশুমান রায়, কাঁচড়াপাড়া পুরসভার প্রাক্তন পৌরপ্রধান সুদমা রায়ের বাড়িতে তল্লাশি চালান গোয়েন্দারা। বাড়ির আলমারি ঘেঁটে দেখেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, একই ভাবে তল্লাশি চলে বরাহনগর, কামারহাটি পৌরসভার প্রাক্তন পৌর-প্রধানদের বাড়িতেও। ফলত, এবার যে গোয়েন্দাদের নজরে পানিহাটি পুরসভা তা এক কথায় বলাই যায়।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পুরসভা নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য হাতে পায় ইডি। প্রোমোটার অয়ন শীলের অফিস-বাড়িতে অভিযান চালানোর সময় পুরসভা নিয়োগ সংক্রান্ত নথি পান ইডি কর্তারা। অভিযোগ, পুরসভার বিভিন্নপদে নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে ।কাঁচরাপাড়া, নিউ ব্যারাকপুর, কামারহাটি, টিটাগড়, বরাহনগর, টাকি, হালিশহর, দমদম, উত্তর দমদম সহ প্রায় ২o বেশি পুরসভার নিয়োগে সরাসরি দুর্নীতির তথ্য পাওয়া যায় বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থার। এছাড়া সব মিলিয়ে তাদের নজরে রাজ্যের ষাটটির বেশি পুরসভার নিয়োগ।