Anubrata Mondal: শক্তিগড়ে ল্যাংচার দোকানে নিয়ে যাওয়া হল অনুব্রতকে, তাঁকে কী খাওয়াল সিবিআই?
Anubrata Mondal: গাড়ি থেকে বের হন অনুব্রত। সঙ্গে উর্দিধারীরাও। অনুব্রত ঢোকেন এক ল্যাংচা হাবের ভিতর। তবে কি সিবিআই তাঁকে মিষ্টি খাওয়াচ্ছে?
শক্তিগড়: নিজাম প্যালেস টু সিবিআই বিশেষ আদালত। কলকাতা টু আসানসোল। দীর্ঘপথ। সকাল ৭.৪০ মিনিটে নিজাম প্যালেস থেকে বার করে নিয়ে যাওয়া হয় অনুব্রত মণ্ডলকে। স্বাভাবিকভাবেই হয়তো ওতো সকালে প্রাতঃরাশ সারা হয়নি তাঁর। কলকাতা থেকেই সাংবাদিকদের গাড়ি অনুসরণ করছে সিবিআই-এর কনভয়। বেলা সাড়ে ১০ টার কিছুটা পর। শক্তিগড় পৌঁছয় সিবিআই-এর গাড়ি। একটা সবজে রঙা ল্যাংচা হাবের সামনে দাঁড়িয়ে যায় সিবিআই-এর কনভয়। সাংবাদিকদের ক্যামেরাও ততক্ষণে আবার ‘জুম-ইন’ । ফোকাস অনুব্রত। কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তাঁকে?
গাড়ি থেকে বের হন অনুব্রত। সঙ্গে উর্দিধারীরাও। অনুব্রত ঢোকেন এক ল্যাংচা হাবের ভিতর। তবে কি সিবিআই তাঁকে মিষ্টি খাওয়াচ্ছে? সাংবাদিকরা বাইরে প্রতীক্ষারত। মিনিট তিরিশের বেশি কিছুটা সময়। অনুব্রত বেরিয়ে আসেন দোকান থেকে। সাংবাদিকরা ঘিরে ধরেন। ‘কী খেলেন দাদা? মিষ্টি?’ প্রশ্ন যায় সাংবাদিকদের তরফে।
আজকে শুরু থেকেই খোশমেজাজে রয়েছেন অনুব্রত। চটতে তাঁকে দেখা যায়নি একবারও। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরও দিলেন সহাস্য মুখে। বললেন, ‘পুরি, পুরি খেলাম।” মিষ্টি খাননি? অনুব্রতর উত্তর, “আমার সুগার আছে, জানো না তুমি…”
কাট টু! ডেস্টিনেশন আদালত। ফের আসানসোলের উদ্দেশে রওনা দিলেন অনুব্রত। বর্ধমান শহরে ঢোকার আগে এবার অনুব্রত মণ্ডলকে তৃণমূলের পতাকা দেখালেন দলীয় কর্মী সমর্থরা। বেশ ৪০-৫০ জন কর্মী সমর্থক ছিলেন। নিজাম প্যালেস থেকে আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালত সফরে এদিন বেশ খোশমেজাজেই অনুব্রত।