AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Saayoni Ghosh: ব্রিটিশদের তৈরি কার্জন গেট নাকি বানিয়েছেন মমতা, সায়নীর দাবিতে হইচই বর্ধমানে

Saayoni Ghosh on Curzon Gate: বুধবার বর্ধমানের শতাব্দী প্রাচীন 'কাজনগেটের' সামনে সভা করতে আসেন যুব নেত্রী সায়নী ঘোষ। তিনি বলেন," মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বোঝান ১২ বছর আগে ছিল এই গেট? চকচকে রাস্তা, আলো, এত হাসপাতাল ? কিছুই ছিল না।"

Saayoni Ghosh: ব্রিটিশদের তৈরি কার্জন গেট নাকি বানিয়েছেন মমতা, সায়নীর দাবিতে হইচই বর্ধমানে
কার্জন গেট নাকি বানিয়েছেন মমতা, সায়নীর দাবিতে হইচই বর্ধমানেImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 04, 2024 | 1:22 PM
Share

বর্ধমান: বেফাঁস মন্তব্য তৃণমূল যুব নেত্রী সায়নী ঘোষের। তাঁর দাবি, বারো বছর বছর আগে নাকি ছিল না বর্ধমানের ঐতিহ্যবাহী কার্জন গেট। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনকালে তৈরি হয়েছে গেটটি। শুধু তাই ন, ঝাঁ চকচকে রাস্তা, আলো সবই তৈরি হয়েছে তৃণমূল সরকারের আমলে। যুবনেত্রীর এই বক্তব্যের পরই বিতর্ক জেলাজুড়ে। সায়নীকে ইতিহাস শিখে আসার পরামর্শ বিরোধী দল বিজেপির।

বুধবার বর্ধমানের শতাব্দী প্রাচীন ‘কাজনগেটের’ সামনে সভা করতে আসেন যুব নেত্রী সায়নী ঘোষ। তিনি বলেন,” মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বোঝান ১২ বছর আগে ছিল এই গেট? চকচকে রাস্তা, আলো, এত হাসপাতাল ? কিছুই ছিল না।”

উল্লেখ্য, ১৯০৪ সালে ইংরেজ আমলে লর্ড কার্জনের শাসনের সময় তাঁর নাম অনুসারে তৈরি হয় ‘কার্জন গেট’ যা এখনও বর্তমান। বর্ধমানের অন্যতম ঐতিহ্য বহন করে এই গেটটি। বিষয়টি নিয়ে বিজেপি নেতা মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র বলেছেন, “সায়নি ঘোষ বোকা বানাচ্ছিল সাধারণ মানুষকে। কার্জন গেট যখন তৈরি হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম হয়নি। আর উনি বলছেন মুখ্যমন্ত্রী নাকি এই গেট বানিয়েছেন।” অপরদিকে, সিপিএম নেতা দীপঙ্কর দে ব্যঙ্গ করে বলেন, “এত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামের সঙ্গে সঙ্গীতজ্ঞ, ভাল নাচেন, ছবি আঁকেন ইত্যাদি ছিল। আজ ওনার নামের সঙ্গে নতুন সংযোজন হল উনি কার্জন গেটের প্রতিষ্ঠাতা।” যদিও, তৃণমূলের দাবি, সায়নী বলতে চেয়েছেন সংস্কারের কথা। বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক দেবু টুডু বলেছেন, “গেট ছিলই। অস্বীকার করার উপায় নেই। এই সরকার আসার পর তিন চারবার সংস্কার হয়েছে। এই কথাই বলতে চেয়েছেন আমাদের নেত্রী সায়নী।”