Digha: ঘটতে পারে ‘বড়’ কিছু, মঙ্গলবার থেকে ‘স্তব্ধ’ হয়ে যেতে পারে দিঘা!
Digha: জানা যাচ্ছে, ওড়িশা বর্ডার থেকে ওল্ড দিঘা গেট পর্যন্ত প্রায় দু'শোর বেশি দোকানদারকে উচ্ছেদের নোটিস দেওয়া হয়েছে পর্ষদের তরফে। আর এই নোটিস হাতে পেতেই কার্যত ক্ষোভ বেড়েছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে আপত্তি জানিয়েছে ওল্ড দিঘা, নিউ দিঘা সমস্ত সরকারি জায়গায় বসা হকাররা।
দিঘা: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো সরকারি জায়গা দখল করে যে সকল দোকান গড়ে উঠেছিল, তা সরানোর কাজ শুরু করেছে পুরসভা। বাদ যায়নি সৈকত নগরী দিঘাও। তবে উচ্ছেদ নিয়ে ক্ষিপ্ত সেখানকার বাসিন্দারা। এই নিয়ে না ভাবলে আগামিকাল থেকে সৈকত নগরী স্তব্ধ করার ভাবনা দোকানদারদের।
জানা যাচ্ছে, ওড়িশা বর্ডার থেকে ওল্ড দিঘা গেট পর্যন্ত প্রায় দু’শোর বেশি দোকানদারকে উচ্ছেদের নোটিস দেওয়া হয়েছে পর্ষদের তরফে। আর এই নোটিস হাতে পেতেই কার্যত ক্ষোভ বেড়েছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে আপত্তি জানিয়েছে ওল্ড দিঘা, নিউ দিঘা সমস্ত সরকারি জায়গায় বসা হকাররা। এরপর আজ পর্ষদের এই নোটিসের বিরোধিতার জন্য নিউ দিঘা ও ওল্ড দিঘার একাধিক দোকান পাট বন্ধ রেখে বিক্ষোভ দেখানোর জন্য জড়ো হচ্ছেন মানুষজন। তাঁদের দাবি,পুনর্বাসন না দিয়ে উন্নয়ন পর্ষদ কেন এই ভাবে তাঁদের উচ্ছেদ করছে। অবিলম্বে যদি এই বিষয়ে পর্যালোচনা না করে, তাহলে আগামিকাল থেকে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে তাঁরা। আর তার জেরেই স্তব্ধ হতে পারে সমগ্ৰ সৈকত নগরী দিঘা।
শোভন রায় নামে এক হকার বলেন, “আমাদের পুনর্বাসন চাই। দোকান তো ভেঙে দেবে। এরপর আমরা কোথায় যাব?” বরুন চন্দ নামে আরও এক হকার বলেন, “এ কেমন নোটিস? যেগুলো সরকার নিজে করে দিয়েছে সেগুলিই এখন ভেঙে দিতে বলা হয়েছে। খাব কী?”