Christians of Bangladesh: শুধুই নয় হিন্দু, এবার বাংলাদেশে ‘টার্গেট’ খ্রিস্টানরাও?

Christians of Bangladesh: বড়দিনে ও নববর্ষের রাতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও ট্র্যাফিকের ব্যবস্থাপনা নিয়ে ইতিমধ্যেই সমন্বয় সভা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বৃহস্পতিবার ডিএমপির সদর দফতরেই হয় সম্মেলন। সভাপতিত্ব করতে দেখা যায় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীকে।

Christians of Bangladesh: শুধুই নয় হিন্দু, এবার বাংলাদেশে ‘টার্গেট’ খ্রিস্টানরাও?
খ্রিস্টানদের জন্য নয়া 'ফতোয়া'Image Credit source: Getty Images
Follow Us:
| Updated on: Dec 12, 2024 | 10:38 PM

কলকাতা: হিন্দুদের উপর লাগাতার নিপীড়নের অভিযোগ তো ছিলই, এবার চর্চায় বাংলাদেশের খ্রিস্টানরা। হিন্দুদের পর এবার সে দেশের খ্রিস্টানদের জন্য নয়া ফতোয়া বাংলাদেশের। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের চাদর গায়ে জড়িয়েছে গোটা দেশ। সামনেই ২৫ ডিসেম্বর। এপার বাংলার পাশাপাশি বড়দিনের প্রস্তুতি চলছে ওপারেও। খ্রিস্টানদের পাশাপাশি বড়দিনের উৎসবে মাতোয়ারা হতে দেখা যায় প্রায় সব ধর্মের মানুষকেই। কলকাতার পার্কস্ট্রিটে দেখা যায় জমাটি ভিড়। একই ছবি এতদিন দেখা যেত বাংলাদেশেও। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশ এবার বড়দিনের নববর্ষের উদযাপনে করতে চলেছে বিশেষ কড়াকড়ি। 

বড়দিনে ও নববর্ষের রাতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও ট্র্যাফিকের ব্যবস্থাপনা নিয়ে ইতিমধ্যেই সমন্বয় সভা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বৃহস্পতিবার ডিএমপির সদর দফতরেই হয় সম্মেলন। সভাপতিত্ব করতে দেখা যায় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীকে। তারপরই আসে নতুন ‘ফতোয়া’।

পুলিশের পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, বড়দিনে এবার ঢাকার প্রতিটি চার্চে আর্চওয়ে দিয়ে দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে হবে। তা ছাড়া অন্য কোনও পথ দিয়ে যেতে পারবেন না। এমনকী ৩১ ডিসেম্বরের রাতে নববর্ষের উদযাপনেও থাকছে কড়াকড়ি। কোনও খোলা জায়গায় আতসবাজি, পকটা ফাটানো, ফানুস ওড়ানোয় থাকছে কড়া নিষেধাজ্ঞা। যা দেখে অনেকেই বলছেন, হিন্দুদের পাশাপাশি এবার বাংলাদেশে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদেরও উৎসবে সামিল হতে হবে বাংলাদেশ পুলিশের শর্ত মেনেই।