Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Covaxin: কোয়ারান্টিন ছাড়াই ওমানে প্রবেশ করতে পারবেন কোভ্যাক্সিন প্রাপকরা

Oman: বিনা কোয়ারান্টিনেই ওমানে প্রবেশ করতে পারবেন কোভ্যাক্সিন টিকা প্রাপকরা। এই নতুন নিয়মে ভারত থেকে যাঁরা ওমানে যাবেন, তাঁদের জন্য অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

Covaxin: কোয়ারান্টিন ছাড়াই ওমানে প্রবেশ করতে পারবেন কোভ্যাক্সিন প্রাপকরা
ভারত বায়োটেকের দাবিতে আশার আলো (ফাইল চিত্র)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 27, 2021 | 11:08 PM

মুসকাট : ভারত বায়োটেকের তৈরি করোনা টিকা কোভ্যাক্সিন প্রাপকদের ওমানে প্রবেশের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি শিথিল করা হয়েছে। এখন থেকে বিদেশ থেকে যাঁরা কোভ্যাক্সিনের সম্পূর্ণ টিকা নিয়ে ওমানে যাবেন, তাঁদের আর সে দেশে পৌঁছানোর পর কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে না। বিনা কোয়ারান্টিনেই ওমানে প্রবেশ করতে পারবেন কোভ্যাক্সিন টিকা প্রাপকরা। এই নতুন নিয়মে ভারত থেকে যাঁরা ওমানে যাবেন, তাঁদের জন্য অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

আজ মুসকাটে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছে, “এখন কোয়ারান্টিন ছাড়াই ওমানে প্রবেশ করার ক্ষেত্রে গ্রাহ্য টিকার তালিকায় যোগ করা হয়েছে কোভ্যাক্সিনকে। এই সিদ্ধান্তে অনেকটা সুবিধা হবে ভারত থেকে আগত যাত্রীদের জন্য।”

ভারতীয় দূতাবাসের থেকে ওই বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ভারত থেকে আসা সমস্ত যাত্রী যাঁরা ওমানে আসার দিনের থেকে কমপক্ষে ১৪ দিন আগে কোভ্যাক্সিনের দুটি ডোজ পেয়েছেন, তাঁদের এখন আর কোয়ারান্টিনের প্রয়োজন নেই। কোয়ারান্টিন ছাড়াই ওমানে ভ্রমণ করতে পারবেন তাঁরা। তবে অন্যান্য সমস্ত করোনা সম্পর্কিত শর্ত, যেমন আগমনের আগে আরটিপিসিআর পরীক্ষা আগের মতোই প্রযোজ্য হবে।

উল্লেখ্য কোভিশিল্ড প্রাপকদের জন্য আগেই বাধ্যতামূলক কোয়ারান্টিনে প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছিল ওমানের সরকার। এবার কোভ্যাক্সিন প্রাপকদের ক্ষেত্রেও সেই একই সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তৃতীয় দফার ট্রায়াল শেষ করার আগেই ভারতে জরুরিভিত্তিতে প্রয়োগের অনুমতি পেয়েছিল কোভ্যাক্সিন টিকা। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন না থাকায় কোভ্যাক্সিন প্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিদেশ যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছিলেন। চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল ভারত বায়োটেক সংস্থার তরফে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে জরুরিভিত্তিতে ব্যবহারের অনুমোদনের জন্য আবেদন জানিয়েছিল। চলতি মাসের মধ্যেই এই অনুমোদন পাওয়ার কথা থাকলেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা দল আগামী ৩ নভেম্বর শেষ পর্বের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বসবে বলে জানা গিয়েছে।

মঙ্গলবারই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা দল ভারত বায়োটেক সংস্থার জমা দেওয়া যাবতীয় তথ্য পর্যালোচনা করে। পরে ই-মেইল করে সংস্থাকে অতিরিক্ত আরও কিছু তথ্য জানানোর অনুরোধ করা হয়। ওই ইমেইলে বলা হয়েছে, “প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা দল বা ট্যাগ আজ বৈঠক করে এবং সেখানে স্থির করা হয়েছে যে ভ্যাকসিনটিকে গোটা বিশ্বে জরুরু ভিত্তিতে প্রয়োগের অনুমতি দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত আরও কিছু ব্যাখ্যা চাই রিস্ক-বেনেফিট অ্যাসেসমেন্টের জন্য।”

আরও পড়ুন : Serosurvey : রাজধানীতে ৯০ শতাংশের শরীরে করোনার অ্যান্টিবডি