সরকারের ভ্যাকসিন পরামর্শদাতা কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, করোনা সংক্রমণ শিশুদের জন্য বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ না হলেও, স্বল্প সংখ্যক শিশুরা সংক্রমিত হয়েছে এবং তারা গুরুতর অসুস্থও হয়েছেন। সরকারি সূত্রে খবর, ব্রিটেনে ১২ উর্ধ্ব জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশই সম্পূর্ণ টিকাপ্রাপ্ত হয়ে গিয়েছে।
তবে আমেরিকা হোক বা ফ্রান্স, জার্মানি ও ইটালির মতো ইউরোপীয় দেশগুলিতে ছোটদের টিকাকরণের হারে, অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে ব্রিটেন। বর্তমানে ১১ বছর বয়সী ও কম বয়সীদের টিকাকরণ চলছে ব্রিটেনে। তবে এক্ষেত্রে যাদের কোনও শারীরিক সমস্যা বা রোগ রয়েছে, যার কারণে তাদের সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তাদেরই টিকা দেওয়া হচ্ছে।
বুধবার ব্রিটেন প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদের ফাইজ়ার-বায়োএনটেকের ১০ মাইক্রোগ্রামের দুটি ডোজ় দেওয়া যাবে। দুটি ডোজ়ের মধ্যে কমপক্ষে ১২ সপ্তাহের ব্যবধান রাখতে হবে। ডিসেম্বরের শেষ ভাগ থেকেই ব্রিটেনে ওমিক্রনের দাপটে করোনা সংক্রমণ বাড়লেও, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সেই সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে। তবে স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে সংক্রমণের হার এখনও উদ্বেগজনক। ২ থেকে ১১ বছর বয়সীদের মধ্যে প্রতি ১৩ জনের মধ্যেই ১ জন বা ৭.৬ শতাংশ করোনা আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
সংক্রমণের ওঠানামা লেগে থাকলেও, আগামিদিনে ফের বিধিনিষেধ চালু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। করোনাকে সঙ্গে নিয়েই বাঁচতে হবে, এই তত্ত্বই মেনে চলছে বরিস সরকার। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারিই প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন কীভাবে সংক্রমণকে সঙ্গে নিয়েই বাঁচতে হবে, তা নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারেন। গত সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ইংল্যন্ডে বর্তমানে একান্তবাস সহ যে সমস্ত বিধিনিষেধ জারি রয়েছে, তা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তুলে নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
তবে আমেরিকা হোক বা ফ্রান্স, জার্মানি ও ইটালির মতো ইউরোপীয় দেশগুলিতে ছোটদের টিকাকরণের হারে, অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে ব্রিটেন। বর্তমানে ১১ বছর বয়সী ও কম বয়সীদের টিকাকরণ চলছে ব্রিটেনে। তবে এক্ষেত্রে যাদের কোনও শারীরিক সমস্যা বা রোগ রয়েছে, যার কারণে তাদের সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তাদেরই টিকা দেওয়া হচ্ছে।
বুধবার ব্রিটেন প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদের ফাইজ়ার-বায়োএনটেকের ১০ মাইক্রোগ্রামের দুটি ডোজ় দেওয়া যাবে। দুটি ডোজ়ের মধ্যে কমপক্ষে ১২ সপ্তাহের ব্যবধান রাখতে হবে। ডিসেম্বরের শেষ ভাগ থেকেই ব্রিটেনে ওমিক্রনের দাপটে করোনা সংক্রমণ বাড়লেও, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সেই সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে। তবে স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে সংক্রমণের হার এখনও উদ্বেগজনক। ২ থেকে ১১ বছর বয়সীদের মধ্যে প্রতি ১৩ জনের মধ্যেই ১ জন বা ৭.৬ শতাংশ করোনা আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
সংক্রমণের ওঠানামা লেগে থাকলেও, আগামিদিনে ফের বিধিনিষেধ চালু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। করোনাকে সঙ্গে নিয়েই বাঁচতে হবে, এই তত্ত্বই মেনে চলছে বরিস সরকার। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারিই প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন কীভাবে সংক্রমণকে সঙ্গে নিয়েই বাঁচতে হবে, তা নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারেন। গত সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ইংল্যন্ডে বর্তমানে একান্তবাস সহ যে সমস্ত বিধিনিষেধ জারি রয়েছে, তা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তুলে নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।