Vladimir Putin: এবারের নির্বাচনে নির্দল হয়ে লড়বেন ভ্লাদিমির পুতিন! এমন কেন সিদ্ধান্ত?

Russia president election 2024: ২০০০ সাল থেকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট রয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করেন। যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনার ধড় ওঠে। এই আবহে রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও পুতিনের পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘটনা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

Vladimir Putin: এবারের নির্বাচনে নির্দল হয়ে লড়বেন ভ্লাদিমির পুতিন! এমন কেন সিদ্ধান্ত?
ভ্লাদিমির পুতিন।Image Credit source: AFP
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 17, 2023 | 12:55 PM

মস্কো: আগামী বছর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) যে ফের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়বেন, তা আগেই জানিয়েছিলেন। তবে এবার তিনি দলীয় (UR) প্রতীকে নয়, নির্দল প্রার্থী হিসাবেই প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। শনিবার ক্রেমলিনের তরফে এমনটাই জানানো হয়েছে। যদিও কেন এই সিদ্ধান্ত তা স্পষ্ট নয়।

রুশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। শনিবার ৭০০-র বেশি রাজনীতিক, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে গঠিত একটি দল মস্কোয় জড়ো হন। তাঁরা সর্বসম্মতভাবে নির্দল প্রার্থী হিসাবে পুতিনকে সমর্থন করছেন বলে জানিয়েছেন। এছাড়া পুতিনের দল, ইউনাইটেড রাশিয়াও (ইউআর) পুতিনকে সমর্থন জানাবেন। ইউআর-এর এক প্রবীণ সদস্য জানান, দলের সাড়ে তিন লাখেরও বেশি সদস্য এবং সমর্থক সক্রিয়ভাবে নির্বাচনের প্রচারে অংশ নেবেন। আবার পুতিনের সমর্থনে স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান করা হবে বলে জানিয়েছেন পুতিনের সমর্থনকারী জাস্ট রাশিয়া পার্টির এক সদস্য।

প্রসঙ্গত, ২০০০ সাল থেকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট রয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করেন। যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনার ধড় ওঠে। এই আবহে রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও পুতিনের পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘটনা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তবে এবারে নির্দল প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও এখনই যেভাবে সমর্থন মিলতে শুরু করেছে সেটা অব্যাহত থাকলে পুনরায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মসনদে পুতিনের ফিরে আসা কেউ আটকাতে পারবে না বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।