এই ফ্যানে হয় না কোনও আওয়াজ, ইলেকট্রিক বিলও ওঠে অনেক কম, ক্রমেই বাড়ছে জনপ্রিয়তা

BLDC হল একটি বিশেষ মোটর, যা ব্যবহার করছে বেশিরভাগ সংস্থা। বিএলডিসি ফ্যান এবং সাধারণ ফ্যানের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। সাধারণ ফ্যান এসি কারেন্ট দ্বারা চলে, সেখানে বিএলডি ফ্যান চলে ডিসি কারেন্টে। বিএলডিসি ফ্যানের ভিতরে একটি ইলেকট্রনিক সার্কিট আছে, যা এসি কারেন্টকে ডিসি-তে রূপান্তরিত করে।

এই ফ্যানে হয় না কোনও আওয়াজ, ইলেকট্রিক বিলও ওঠে অনেক কম, ক্রমেই বাড়ছে জনপ্রিয়তা
Follow Us:
| Updated on: Aug 03, 2024 | 1:46 PM

নয়া দিল্লি: এসি-র বিল দিতে গিয়ে এমনিতেই নাজেহাল হতে হচ্ছে মধ্যবিত্তকে। তার ওপর যদি ফ্যানের জন্যও বিল বাড়ে, তাহলে তো পকেট খালি হতে বেশিক্ষণ লাগবে না। তবে ফ্যানের বিল কমানোর উপায়ও এসে গিয়েছে। বাজারে জনপ্রিয়তা বাড়ছে BLDC ফ্যানের।

BLDC হল একটি বিশেষ মোটর, যা ব্যবহার করছে বেশিরভাগ সংস্থা। বিএলডিসি ফ্যান এবং সাধারণ ফ্যানের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। সাধারণ ফ্যান এসি কারেন্ট দ্বারা চলে, সেখানে বিএলডি ফ্যান চলে ডিসি কারেন্টে। বিএলডিসি ফ্যানের ভিতরে একটি ইলেকট্রনিক সার্কিট আছে, যা এসি কারেন্টকে ডিসি-তে রূপান্তরিত করে। এই প্রযুক্তির সাহায্যে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।

বিএলডিসি ফ্যানের সাহায্যে গ্রাহকেরা সাশ্রয় করতে পারেন। কারণ বাজারে প্রচলিত ফ্যানের থেকে অনেক কম শক্তি খরচ হয় এতে। ৩০ থেকে ৭০ শতাংশ কম বিদ্যুৎ পোড়ে। এছাড়া বিএলডিসি ফ্যানে ব্রাশ নেই, ফলে রক্ষণাবেক্ষণের ঝামেলাও নেই। আরও একটি বড় বৈশিষ্ট্য হল, বিএলডিসি ফ্যানের ভিতরে ইনস্টল করা মোটর শব্দ করে না ফলে, ফ্যান চললেও খুব বেশি শব্দ হয় না।

বিএলডিসি ফ্যানে রয়েছে কিছু স্মার্ট ফিচার। এতে রয়েছে রিমোট কন্ট্রোল, স্পিড রেগুলেশন, স্মার্ট কানেক্টিভিটি অপশন। থাকছে ওয়াইফাই, অ্যালেক্সা, গুগল ভয়েস সাপোর্টের সুবিধাও। সাধারণ ফ্যানে ৭০ থেকে ৯০ ওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ খরচ হয়। তবে বিএলডিসি ফ্যান শুধুমাত্র ২৫ থেকে ৪০ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ করে।