Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

পনেরো বছর ধরে মারুতি অল্টো চালিয়েছেন শাশ্বত, নতুন গাড়ি না কেনার কারণ জানালেন

কখনও টলিউডে, তো কখনও বলিউডে। কখনও আবার সাউথ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। শাশ্বত চট্টোপাধ্য়ায় শুধু টলিউডের নয়, তিনি প্যান ইন্ডিয়ান অভিনেতা। দেশজুড়ে একের পর এক সাফল্য পেয়েও, নিজেকে স্টার বলতে নারাজ শাশ্বত।

পনেরো বছর ধরে মারুতি অল্টো চালিয়েছেন শাশ্বত, নতুন গাড়ি না কেনার কারণ জানালেন
Follow Us:
| Updated on: Apr 04, 2025 | 6:25 PM

কখনও টলিউডে, তো কখনও বলিউডে। কখনও আবার সাউথ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় শুধু টলিউডের নয়, তিনি এখন প্যান ইন্ডিয়ান অভিনেতা। দেশজুড়ে একের পর এক সাফল্য পেয়েও, নিজেকে স্টার বলতে নারাজ শাশ্বত। তাঁর পা এখনও মাটিতে। যাকে বলে ডাউন টু আর্থ। আর সুযোগ পেলেই সেই পা,  চলে যায় পনেরো বছর পুরনো মারুতি ওমনি গাড়ির ব্রেকে!

হ্যাঁ, টলিপাড়ার অপুদা এখনও সুযোগ পেলেই পনেরো বছর পুরনো মারুতি ওমনি গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পরেন। ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধবরা হামেশাই নাকি শাশ্বতকে নতুন গাড়ির কথা বলেছেন। কিন্তু পুরনো ওমনি গাড়ি কিছুতে ছাড়তে চান না শাশ্বত। এর নেপথ্যে অবশ্য় একটা কারণও দেখিয়েছেন ‘বব বিশ্বাস’।

সম্প্রতি Straight Up With Shree ইউটিউব চ্যানেলে এই প্রসঙ্গ উঠতেই ঝেড়ে কাশলেন তিনি। স্পষ্টই জানালেন, কেন তিনি এখনই বড় গাড়ি কিনবেন না।

এই খবরটিও পড়ুন

ক্লাস ৮ থেকে গাড়ি চালাতে পারেন শাশ্বত। গাড়ি চালিয়ে গলফগ্রিন থেকে উত্তরপাড়া গিয়েছেন। ড্রাইভিং তাঁর পছন্দের। যেখানে তাঁর সমসাময়িক বা নতুন প্রজন্মের অভিনেতারা সাফল্য পেয়েই বড় গাড়ি কিনে ফেলেছেন, কিন্তু শাশ্বত তেমনটি করেননি। এর নেপথ্য়ে রয়েছে শাশ্বতর এক নিজস্ব ভাবনা। এই সাক্ষাৎকারে শাশ্বত জানিয়েছেন, আমি সব সময় নিজেকে সব পরিস্থিতির জন্য তৈরি রাখি। ঠিক করেছিলাম সেদিনই বড় গাড়ি কিনব, যেদিন সুনিশ্চিত হব, যে ছোট গাড়িতে আর ফিরতে হবে না। সেই ভাবনার সঙ্গেই ২০০০ সালে অল্টো কিনেছিলেন শাশ্বত। সেটা চালিয়েছেন ১৫ বছর ধরে। তারপর ২০১৬ সালে কেনেন নতুন গাড়ি। নিজেকে স্টার তকমা দিতে নারাজ শাশ্বত, ঠিক এমনটাই মনে করেন। তাঁর কাছে এই বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের উপর কন্ট্রোল রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। শাশ্বত মনে করেন, বড় গাড়ি বা বাড়ি নয়। ভাল কাজ করে যাওয়াটাই সবচেয়ে বেশি জরুরি।