AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sandy Saha: লাইমলাইটে ‘কাণ্ড কুমার’, রোডিজ-এ এবার ঘুম কাড়তে হাজির স্যান্ডি সাহা

Reality Show: এবার আর তিনি প্রতিযোগী নন। এবার তিনি সঞ্চালক। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এবার সঞ্চালনার কাজ করবেন। পাশাপাশি রোডিজদের রাতের ঘুমও কাড়বেন তাঁর কাণ্ড কারখানার মধ্যে দিয়ে।

Sandy Saha: লাইমলাইটে 'কাণ্ড কুমার', রোডিজ-এ এবার ঘুম কাড়তে হাজির স্যান্ডি সাহা
| Edited By: | Updated on: Jun 03, 2023 | 11:43 AM
Share

স্যান্ডি সাহা, বরাবরই তিনি তাঁর উপস্থিতি দিয়ে দর্শকদের মনে পুলক জাগিয়ে থাকেন। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তের সংখ্যা নেহাতই কম নয়। যেখানে-সেখানে, যখন-তখন তিনি যা-ইচ্ছে তাই করার ক্ষমতাও রাখেন। সে সিঙ্গাপুরে গিয়ে নাইটি পরে ডান্স করাই হোক বা সোশ্যাল মিডিয়ায় কারওকে টার্গেট করে রোস্ট করাই হোক, স্যান্ডি মানেই ভাইরাল। বাংলার এই সোশ্যাল মিডিয়া স্টারই ২০১৮ সালে জায়গা করে নিয়েছিল রোডিজে। সেখানে তিনি ছিলেন প্রতিযোগী। হয়েছিল সিলেকশন। তারপর বেশ কয়েকটি রাউন্ড পর্যন্ত খেলেও ছিলেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত সেই জার্নি আর স্থায়ী হয়নি। তবে দীর্ঘ চার পছর পর আবারও ছিঁড়ল ভাগ্যের শিকে। স্যান্ডি আবারও ডাক পেলেন রোডিজ থেকে।

তবে এবার আর তিনি প্রতিযোগী নন। এবার তিনি সঞ্চালক। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এবার সঞ্চালনার কাজ করবেন। পাশাপাশি রোডিজদের রাতের ঘুমও কাড়বেন তাঁর কাণ্ড কারখানার মধ্যে দিয়ে। এই সুখবর সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই শেয়ার করেছেন তিনি। বেশ কিছু ছবিও দিয়েছেন শুটিং সেট থেকে। প্রোমোতেও দেখা মিলল তাঁর। স্যান্ডিকে দেখে রীতিমত অবাক অনেকেই। যদিও এই প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্যই করতে চান না তিনি। এখন শুট করছেন সোনু সুদের সঙ্গে। শেষ রোডিজ পর্ব থেকেই সোনু সুদ নিয়েছেন সঞ্চালনার ভূমিকা। টিভির পর্দায় তাঁকেই দেখা যাবে।

তবে স্যান্ডি থাকবেন মাঝে মধ্যে। বাকিটা তাঁর কাজ সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রসঙ্গত, ইউটিউবে কাজ করা নিয়ে TV9 বাংলাকে স্যান্ডি বলেছিলেন, “কলেজে পড়তে-পড়তে ইউটিউব করছিলাম। তখন থেকেই লোকে আমাকে চিনে গিয়েছিল। এখনকার ছেলেমেয়েরা ৮-৯ ক্লাসে পড়তে-পড়তেই ভাবে ইউটিউবার হবে। তবে আমি বলব, বেসিক এডুকেশন (প্রাথমিক শিক্ষা) খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমি যখন শুরু করেছিলাম ফেসবুক কিন্তু টাকা দিত না। ফলে আমি কোনওদিনও ভাবিনি এটাকেই পেশা হিসেবে বেছে নেব। আমার ভাল লাগার জায়গা থেকে কাজটা করতাম। আস্তে-আস্তে আমি ইউটিউবে কাজ করতে শুরু করি। এমএসসি তখনই শেষ করি। তখন লকডাউন চলছিল। সবাইকে একটাই কথা বলব, যাই করো না কেন, প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করতেই হবে। ওটা কিন্তু খুবই দরকারি বিষয়।”