ভিডিয়ো: ‘ঠান্ডে ঠান্ডে পানি সে…’, লকডাউনে ছাদই সুইমিং পুল, ছেলেকে নিয়ে ব্যস্ত সুদীপা
ভিডিয়োতেই দেখা যাচ্ছে ব্যাকগ্রাউণ্ডে বাজছে 'ঠান্ডে ঠান্ডে পানি সে নাহানা চাহিয়ে..."। আর ওই ছোট্ট পুলের মধ্যেই দাপিয়ে খেলে বেড়াচ্ছে আদি।
লকডাউনে বাইরে বেরনো বন্ধ। বাইরে খেলতে যাওয়াও নিষেধ। তাই বলে কি আনন্দে কাঁচি? একেবারেই নয়। বরং বাড়ির ছাদেই তৈরি হয়ে গেল মিনি সুইমিংপুল। সেখানেই মা-মামাদের সঙ্গে খেলায় মেতে উঠল ছোট্ট আদিদেব। সম্পর্কে যিনি সঞ্চালিকা সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে।
দিন সাতেক আগেই আদির সেই সব মিষ্টি মুহূর্তের ছবি শেয়ার করেছিলেন সুদীপা। আজ অর্থাৎ রবিবার শেয়ার করলেন ভিডিয়ো। সেই ভিডিয়োতেই দেখা যাচ্ছে ব্যাকগ্রাউণ্ডে বাজছে ‘ঠান্ডে ঠান্ডে পানি সে নাহানা চাহিয়ে…”। আর ওই ছোট্ট পুলের মধ্যেই দাপিয়ে খেলে বেড়াচ্ছে আদি। এর আগে ছবি শেয়ার করে সুদীপা লিখেছিলেন, “মামাবাড়ির পরিবারের সঙ্গে আদির কাটানো এক মজার দিন।” শুধু আদিরই মজার দিন তা তো নয়, বাড়ির প্রত্যেকে আনন্দ করেছিলেন। সেই আনন্দের রেশ টেনেই সুদীপা লিখেছিলেন, ” সবার মধ্যেই একটা বাচ্চা লুকিয়ে থাকে-যারা এদিক-ওদিক দেখে,ছোটদের পেলেই নেমে পড়ে…”
View this post on Instagram
এই মুহূর্তে শুটিং বন্ধ। তাই বাড়িতেই পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন সুদীপা। তবে যখন শুটিং চলছিল সেই সময়ে সংক্রমণ থেকে মায়েদের খানিক বাঁচিয়ে রাখার টিপস শেয়ার করেছিলেন তিনি। শেয়ার করেছিলেন শুট থেকে ফেরার পর তাঁর প্রাত্যহিক স্যানিটাইজেশন রুটিন।
সুদীপা জানিয়েছিলেন, মায়ের গাড়ির হর্ন শুনলেই ছুট্টে চলে আসে সুদীপার সন্তান। কিন্তু তিনি তো ফ্রেস না হয়ে আগের মতো কোলে নিতে পারবেন না আদিকে। জড়িয়ে ধরতে পারবেন না আদরে। তাই বাড়ির কাছে এসে হর্নও দেন না তিনি। আগে থেকেই বাড়ির কোনও সদস্যকে ফোনে জানিয়ে দেন দরজা খোলার জন্য। তাঁর দুই পোষ্যও তাঁর গাড়ির আওয়াজ চেনে বিলক্ষণ। তাই বাড়ি ঢুকতে হয় চুপিচুপি। বাড়িতে ঢুকেই সোজা বাথরুম। ফ্রেস হয়ে, গরম জলে স্নান করে তারপর আদির কাছে গিয়ে সুদীপা জানান, “মা এসে গিয়েছে”।
