জয়া বচ্চনের দাদুর সঙ্গে একই গোয়ালের লাইনে দাঁড়িয়ে দুধ কিনতেন তাপস পাল

Jaya Bachchan-Tapas Pal: একদিনগোয়ালের লাইনে দেখা মিলল জয়া বচ্চনের দাদুর সঙ্গে। ওই একই গোয়ালে লাইনে দাঁড়িয়ে দুধ কিনতেন জয়া বচ্চনের দাদুও। তাপস পালের পরিবারের সঙ্গে আগে থেকেই যোগাযোগ ছিল তাঁদের। গোয়ালে দেখা হতেই বালক তাপসের সঙ্গে গল্প জুড়ে দিয়েছিলেন জয়ার দাদু।

জয়া বচ্চনের দাদুর সঙ্গে একই গোয়ালের লাইনে দাঁড়িয়ে দুধ কিনতেন তাপস পাল
তাপস পাল।
Follow Us:
| Updated on: May 23, 2024 | 9:55 PM

ঘুরে-ঘুরে লেখাপড়া করেছিলেন তাপস পাল। পশ্চিমবঙ্গের চন্দননগরে ছেলে তিনি। গ্রামেগঞ্জের স্কুলেই পড়াশোনা ১করেছেন অধিকাংশ সময়ে। লেখাপড়া করতে তাপস পাল একবার চলে গিয়েছিলেন দিল্লিতেও। সেখানে তিনি থাকতেন মাসির বাড়িতে। মাসির বাড়িতে লেখাপড়া করতে-করতে এক অদ্ভুত ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাপস পালকে।

বাড়িতে জোয়ান ছেলে থাকলে যা হয়! বারবার দোকান-হাটে যেতে হয় তাদের। তাপস পালকেও তাই মাঝেমধ্যে দোকানে যেতে হত দুধ কিনতে, কিংবা দরকারি জিনিস আনতে। দিল্লিতে মাসির বাড়ির ঠিক সামনে একটি গোয়াল ছিল। প্রত্যেকদিন সকালে গোয়ালে যেতেন তাপস পাল। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে গরুর দুধ কিনে আনতেন তিনি। একদিন সেই গোয়ালের লাইনে দেখা মিলল জয়া বচ্চনের দাদুর সঙ্গে। ওই একই গোয়ালে লাইনে দাঁড়িয়ে দুধ কিনতেন জয়া বচ্চনের দাদুও। তাপস পালের পরিবারের সঙ্গে আগে থেকেই যোগাযোগ ছিল তাঁদের। গোয়ালে দেখা হতেই বালক তাপসের সঙ্গে গল্প জুড়ে দিয়েছিলেন জয়ার দাদু।

এক সাক্ষাৎকারে তাপস পাল বলেছিলেন, “জয়া ভাদুড়ীর দাদুর সঙ্গে আমার প্রত্যেকদিন দেখা হত গোয়ালের দুধের লাইনে। আমরা গল্প করতাম দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে। তাঁকে জিজ্ঞেস করতাম জয়া দিদি কেমন আছেন? সেই সময় জয়াদিদি পুনের ফিল্ম ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করছিলেন। তাঁর দাদুর থেকে জানতে চাইতাম, পুনেতে লেখাপড়া করতে কতখানি ভাল লাগছে জয় দিদির।”