Worst Fruits For Diabetes: সাত-পাঁচ না ভেবে ডায়াবেটিসের রোগীরা এইসব খাবার নিয়ম করে খান, শরীরে কখনও ক্লান্তি ভাব আসবে না
Blood Sugar Diet: দুধ, পনির, দই এসবের মধ্যেও ক্যালশিয়ামের মাত্রা থাকে বেশি। একেবারে লো ফ্যাট দুধ খান। পনির এড়িয়ে যেতে চাইলে টোফুও খেতে পারেন। রোজ একবাটি করে যে কোনও একটা ডাল খান। ডালে প্রোটিন থাকে সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে আমন্ড, পেস্তা, আখরোট, কিশমিশ এসব খেতে পারেন

ডায়াবেটিস কখনই সম্পূর্ণ ভাবে সেরে যায় না। ডায়েটের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় মাত্র। ডায়াবেটিসে চড়চড়িয়ে বাড়তে থাকে রক্তশর্করার পরিমাণ। যা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে প্রভাব ফেলে। অজান্তেই শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতি করতে শুরু করে। ডায়াবেটিসে ক্লান্তি, দুর্বলতা এসব অনেক বেশি থাকে। তবে যাঁদের হাই সুগার তাঁদের ক্ষেত্রেই এই সব লক্ষণ বেশি দেখা যায়। এর সঙ্গে চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়। আর তাই রক্তশর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং শরীরে শক্তির জোগান ঠিক রাখতে নিয়ম করে খাবার খেতেই হবে। ডায়েটে ক্যালোরির পরিমাণ ঠিক রাখতে হবে। পাশাপাশি নিয়ম মেনে শরীরচর্চাও করতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়ম করে ক্যালশিয়াম, প্রোটিন খেতে হবে। তবে হাড়ের জোর বাড়বে সেই সঙ্গে শরীরে বাড়বে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা। ডায়াবেটিস যদি বহু বছর ধরে থাকে তাহলে চোখ, কিডনি, হার্টের উপর তা প্রভাব ফেলে। তাই বছরে অন্তত একবার নিয়ম করে সব কিছু পরীক্ষা করাতেই হবে। পাশাপাশি জোর দিন এই সব খাবারের উপরে।
ডায়েটের মধ্যে প্রোটিন বেশি করে রাখতেই হবে। আর তাই নিয়ম করে ডিম-মাংস খান। এছাড়াও মাছ খান। এগুলোর মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনেক কম থাকে। ডিমের মধ্যে প্রোটিনের ভাগ বেশি থাকে। আর ডিম প্রোটিনের খুব ভাল উৎসও। শরীরে কোনও রকম সমস্যা না থাকলে রোজ একটা করে ডিম খান।
দুধ, পনির, দই এসবের মধ্যেও ক্যালশিয়ামের মাত্রা থাকে বেশি। একেবারে লো ফ্যাট দুধ খান। পনির এড়িয়ে যেতে চাইলে টোফুও খেতে পারেন। রোজ একবাটি করে যে কোনও একটা ডাল খান। ডালে প্রোটিন থাকে সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে আমন্ড, পেস্তা, আখরোট, কিশমিশ এসব খেতে পারেন। চিয়া বীজ আর তুলসি বীজ রোজ নিয়ম করে খেলে অনেক রকম সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবেন। সবজির মধ্যে ব্রকোলি, পালং শাক, বাঁধাকপি এসব বেশি করে খান।
বিদেশী মাছ স্যামন ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুব ভাল। আমাদের দেশে রোজ রুই চারা, ছোট মাছ, পুকুরের বিভিন্ন মাছ খেতে পারেন। এতে পুষ্টি অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। এছাড়াও তালিকায় ওটস, বিভিন্ন সিরি্য়াল, আমন্ড মিল্ক এসব রাখুন





