Creatinine Levels: বাড়ছে ক্রিয়েটিনিন? সুস্থ থাকতে যা কিছু অবশ্যই রাখবেন রোজকার পাতে

Diet Tips: রোজ নিয়ম করে মুসুরের ডাল, সবজি, বিভিন্ন রকম শাক এসব খেতেই হবে। একবাটি করে মুসুরের ডাল খাওয়া খুবই জরুরি

Creatinine Levels: বাড়ছে ক্রিয়েটিনিন? সুস্থ থাকতে যা কিছু অবশ্যই রাখবেন রোজকার পাতে
ক্রিয়েটিনিন নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা কিছু মেনে চলবেন
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 07, 2023 | 7:00 AM

গত তিন বছরে যেমন বেড়েছে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা তেমনই বেড়েছে কিডনির রোগও। ডায়াবেটিসের মবল প্রভাব পড়ে চোখ আর কিডনিতে। পরবর্তীতে প্রভাব পড়ে হার্টেও। যে কারণে ডায়াবেটিসের রোগীদের সব সময় ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বাড়লে সেখান থেকে আসে একাধিক সমস্যা। আর এই ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ দেখেই বোঝা যায় যে কিডনি ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। শরীরে ছাঁকনি প্রক্রিয়ার কাজ করে কিডনি। আর শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বাইরে বের করে দেওয়া হল কিডনির কাজ। আর শরীর থেকে প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত ক্রিয়েটিনিন বেরিয়ে গেলে তা হল কিডনির সমস্যার প্রাথমিক উপসর্গ।

ডায়াবেটিসে যাঁরা ভুগছেন তাঁদের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে। ডায়াবেটিস থাকলে সেখান থেকে কিডনির সমস্যা ইউরিন ইনফেকশন এসব হয়েই থাকে। আর তাই আপনার রোজকার জীবনযাপনে কিছু অভ্যাসে পরিবর্তন আনতেই হবে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, রাশ টানতে হবে রোজকার ডায়েটে। সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় ওষুধ খেতে হবে। মনে চলতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শও। যে কারণে বছরে অন্তত দুবার ক্রিয়েটিনিনের পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া খুবই জরুরি।

রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা-

প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে- ০.৬ থেকে ১.২ মিলিগ্রাম/ ডি এল প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ক্ষেত্রে- ০.৫ থেকে ১.১ মিলিগ্রাম/ ডি এল কিশোর- ০.৫ থেকে ১.০ মিলিগ্রাম/ ডি এল শিশু- ০.৩০ থেকে ০.৭ মিলিগ্রাম/ ডি এল

ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বজায় রাখতে যা কিছু খাবেন- 

রোজ প্রোটিন খান- রোজ নিয়ম করে মুসুরের ডাল, সবজি, বিভিন্ন রকম শাক এসব খেতেই হবে। একবাটি করে মুসুরের ডাল খাওয়া খুবই জরুরি। এছাড়াও পাতে একপিস চিকেন রাখুন। সকালে যদি একপিস চিকেন খান তাহলে রাতে একপিস ডিম। আর চিকেন যাতে ৭৫ গ্রামের মধ্যে হয় সেইদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

নুন একদম কম খেতে হবে। এড়িয়ে চলতে পারলেই সবচাইতে ভাল। প্রয়োজনে লো সোডিয়াম সল্ট বা পিংক সল্ট খেতে পারেন। ফাইবার খেতে হবে বেশি করে। ফল খান। বিভিন্ন দানা শস্য খান, এতেই কাজ হয়ে যাবে। রোজ একটা করে ডাব খেতে পারলেও খুব ভাল।