Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রীর তহবিল থেকে বেতন, শিক্ষকদের জন্য রিলিফ মার্কস, বড় দাবি বিজেপির

BJP: সুকান্ত মজুমদার বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইলেই শিক্ষকদের চাকরি বাঁচাতে পারতেন। সবাই তো টাকা দিয়ে চাকরি পাননি। গতকাল দেখলাম, শিক্ষকরা কাঁদছিলেন। আমার প্রথম চাকরি স্কুল সার্ভিস কমিশন দিয়ে। আমার স্ত্রী এখনও চাকরি করেন। বাংলায় সবসময় শিক্ষকদের শ্রদ্ধার চোখে দেখা হয়েছে।"

Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রীর তহবিল থেকে বেতন, শিক্ষকদের জন্য রিলিফ মার্কস, বড় দাবি বিজেপির
সুকান্ত মজুমদার।Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Apr 04, 2025 | 11:47 AM

নয়া দিল্লি: রাজ্যের দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব বিজেপি। যাদের চাকরি চলে গিয়েছে, তাদের মুখ্যমন্ত্রীর তহবিল থেকে বেতন দেওয়ার দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি এসএসসি-র নিয়মেও পরিবর্তনের দাবি করেছেন তিনি।

স্কুল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি। ২০২৬ সালের সম্পূর্ণ প্যানেলই বাতিল করেছে সুপ্রিম কোর্ট। যোগ্য-অযোগ্য বাছাই করতে না পারায়, চাকরি চলে গিয়েছে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর। ফের সিলেকশনে বসতে হবে তাদের। আজ এই দুর্নীতির বিরুদ্ধেই সরব হলেন সুকান্ত মজুমদার ও সম্বিত পাত্র। তারা দাবি করলেন, যে যোগ্য শিক্ষকদের চাকরি চলে গিয়েছে, তাদের মুখ্যমন্ত্রীর তহবিল থেকে বেতন দিতে হবে।

এ দিন সুকান্ত মজুমদার বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইলেই শিক্ষকদের চাকরি বাঁচাতে পারতেন। সবাই তো টাকা দিয়ে চাকরি পাননি। গতকাল দেখলাম, শিক্ষকরা কাঁদছিলেন। আমার প্রথম চাকরি স্কুল সার্ভিস কমিশন দিয়ে। আমার স্ত্রী এখনও চাকরি করেন। বাংলায় সবসময় শিক্ষকদের শ্রদ্ধার চোখে দেখা হয়েছে। ইউনিভার্সিটি টপার, গোল্ড মেডালিস্টরা কাঁদছিলেন। কীভাবে পরিবার চালাবেন, মা-বাবার চিকিৎসার খরচ কীভাবে চালাবেন, তা ভেবে। এর জন্য দোষী একজনই- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

শীর্ষ আদালতের রায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, “তিন মাস বাদে আবার সিলেকশন প্রক্রিয়ার কথা বলা হয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে শিক্ষকরা পড়াচ্ছেন। নিয়োগ পরীক্ষায় কলেজ স্তরের বিষয় থাকে। চাকরি পাওয়ার পর তারা স্কুল স্তরে পড়ান। এতদিন এই লেখাপড়া থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন। তাই আমি অনুরোধ করছি, এসএসসি-র নিয়মে পরিবর্তন আনুন। শিক্ষক হিসাবে আমার পরামর্শ, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য প্রতি বছরের জন্য নম্বর দিন। যারা এই সিলেকশন পরীক্ষায় বসবেন, তাদের রিলিফ নম্বর দেওয়া হোক।”

সম্বিত পাত্র ও সুকান্ত মজুমদার -দুজনেই বলেন যে মুখ্যমন্ত্রীর তহবিল থেকে যোগ্যদের বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।