Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

JNU Clash: মিটিংয়ে চেয়ার-সাইকেল ছোড়াছুড়ি! রক্তারক্তি কাণ্ড JNU-তে, নাম জড়াল ঐশীরও

Jawaharlal Nehru University: ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ছাত্ররা ছোটাছুটি করছে। একে অপরকে লক্ষ্য করে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছে। আরেকটি ভিডিয়োয় দেখা যায়, এক ছাত্র সাইকেল তুলে ছুড়ে মারছে। ছাত্রদের তরফে জানানো হয়েছে, কমপক্ষে তিনজন ছাত্র গুরুতর আহত হয়েছে।

JNU Clash: মিটিংয়ে চেয়ার-সাইকেল ছোড়াছুড়ি! রক্তারক্তি কাণ্ড JNU-তে, নাম জড়াল ঐশীরও
JNU-তে ছাত্র সংগঠনের মধ্যে সংঘর্ষ।Image Credit source: ANI
Follow Us:
| Updated on: Mar 01, 2024 | 12:21 PM

নয়া দিল্লি: আবার উত্তপ্ত জেএনইউ। নির্বাচনের বৈঠক নিয়েই খণ্ডযুদ্ধ ছাত্র ইউনিয়নের মধ্যে। মারপিট করে মাথা ফাটল তিন ছাত্রের। আহত আরও কয়েকজন পড়ুয়া। শেষে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ ও বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের মধ্যে তুমুল বচসা ও মারপিট বাধে।   সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে দুই ছাত্র সংগঠনের মধ্যে মারপিটের ভিডিয়ো।

জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্র ইউনিয়নের নির্বাচন নিয়ে জেনারেল বডি মিটিং ছিল। স্কুল অব ল্যাঙ্গুয়েজের ইলেকশন কমিটির সদস্য কারা হবেন, তা নিয়েই এবিভিপি ও বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের মধ্যে বচসা শুরু হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই হাতাহাতি বেঁধে যায়। দুই পক্ষই একে অপরকে আক্রমণ করতে শুরু করে।

ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ছাত্ররা ছোটাছুটি করছে। একে অপরকে লক্ষ্য করে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছে, লাঠি দিয়ে মারধোর করছে। আরেকটি ভিডিয়োয় দেখা যায়, এক ছাত্র সাইকেল তুলে ছুড়ে মারছে। ছাত্রদের তরফে জানানো হয়েছে, কমপক্ষে তিনজন ছাত্র গুরুতর আহত হয়েছে। তাদের দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।

বাম সমর্থিত ডেমোক্রাটিক স্টুডেন্টস ফেডারেশন ও অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের অভিযোগ, বৈঠক চলাকালীন এবিভিপির সমর্থকরা চড়াও হয় এবং অশালীন মন্তব্য করতে শুরু করে। ছাত্রদের হুমকি, এমনকী নিরাপত্তারক্ষীদের হেনস্থাও করা হয়।  অন্যদিকে, এবিভিপির তরফে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তারা আবার এসএফআই প্রেসিডেন্ট ঐশী ঘোষের বিরুদ্ধেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। যদিও এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে কোনও বিবৃতি জারি করা হয়নি। পুলিশও কোনও এফআইআর দায়ের হয়নি বলেই জানিয়েছে।