AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ভিডিয়ো: দেড় ঘণ্টার রাস্তা ১৫ মিনিটে, ড্রোন পৌঁছে দিল রক্তের ব্যাগ

Drone: জানা গিয়েছে, জিআইএমএস হাসপাতাল থেকে নয়ডার জেপি ইনস্টিটিউটে অ্যাম্বুল্যান্সের যেতে সময় লাগে প্রায় দেড় ঘণ্টা। এই দুই প্রতিষ্ঠানের দূরত্ব প্রায় ৩৫ কিলোমিটার। কিন্তু সেই দূরত্ব মাত্র ১৫ মিনিটে পাড়ি দিয়েছে ওই ড্রোন।

ভিডিয়ো: দেড় ঘণ্টার রাস্তা ১৫ মিনিটে, ড্রোন পৌঁছে দিল রক্তের ব্যাগ
ড্রোন পৌঁছে দিচ্ছে রক্ত
| Edited By: | Updated on: May 12, 2023 | 11:27 AM
Share

নয়াদিল্লি: তথ্য প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে অত্যাধুনিক হয়েছে ড্রোন। এই ড্রোনের মাধ্যমে অনেক কঠিন কাজ সহজে হয়ে যায়। ওষুধ পৌঁছে দেওয়া হোক বা নজরদারি। এমনকি যুদ্ধে হামলার কাজেও ড্রোন ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু দুর্গম এলাকায় চিকিৎসার সরঞ্জাম বা ওষুধ পৌঁছে দেওয়া ড্রোনের সুবিধা অনেক বেড়েছে। সম্প্রতি দিল্লির বুকেই রক্ত পৌঁছে দিল ড্রোন। অ্যাম্বুল্যান্সের মাধ্যমে ওই রাস্তা দিয়ে রক্তের ব্যাগ পৌঁছে দিতে সময় লাগত প্রায় এক দেড় ঘণ্টা। ড্রোনের মাধ্যমে তা করতে সময় লেগেছে ১৫ মিনিট মতো। সেই ঘটনার ভিডিয়ো নিজের টুইটার হ্যান্ডল থেকে শেয়ার করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য। এই পরিষেবা স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বড় বদল আনতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।

ওই ড্রোনের মাধ্যমে নয়ডার জিআইএমএস হাসপাতাল এবং দিল্লির লেডি হার্ডিঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ থেকে নয়ডার সেক্টর ৬২-এর জেপি ইনস্টিটিউটে রক্তের ব্যাগ বয়ে নিয়ে গিয়েছে ওই ড্রোন। জানা গিয়েছে, জিআইএমএস হাসপাতাল থেকে নয়ডার জেপি ইনস্টিটিউটে অ্যাম্বুল্যান্সের যেতে সময় লাগে প্রায় দেড় ঘণ্টা। এই দুই প্রতিষ্ঠানের দূরত্ব প্রায় ৩৫ কিলোমিটার। কিন্তু সেই দূরত্ব মাত্র ১৫ মিনিটে পাড়ি দিয়েছে ওই ড্রোন।

ড্রোনের ভিডিয়ো পোস্ট করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য লিখেছেন, “ভারতের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে পরিষেবার জন্য আই-ড্রোন তৈরি। রক্তের ব্যাগ নিয়ে ট্রায়াল রান সফল ভাবে সম্পূর্ণ হয়েছে। ১০ ব্যাগ রক্ত দুটি গর্ভমেন্ট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স এবং লেডি হার্ডিঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ থেকে নিয়ে গিয়েছে ড্রোন। গোটা ভারতে প্রথম বা এ রকম হল।” এই ড্রোনের মাধ্যমে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ ভবিষ্যতে চিকিৎসা পরিষেবাকে আরও উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কম সময়ে এ স্থান থেকে অন্য স্থানে রক্ত নিয়ে যাওয়া গেলে রোগীদের প্রাণ বাঁচানো আরও সহজ হবে।