Uttar Pradesh: বদলে গেল নাম, ফইজ়াবাদ স্টেশন এখন থেকে অযোধ্যা ক্যান্টনমেন্ট
Ayodhya Cantonment: এবার ফইজ়াবাদ রেলওয়ে স্টেশনের নামও বদলে অযোধ্যা ক্যান্টনমেন্ট রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
লখনউ : এবার ফইজ়াবাদ রেল স্টেশনের নাম বদল করছে যোগী সরকার। ফইজ়াবাদ রেল স্টেশনের নাম বদলে করা হচ্ছে অযোধ্যা ক্যান্টনমেন্ট রেল স্টেশন। আজ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে টুইট করে এই কথা জানানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথই এই নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে টুইটে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ফইজ়াবাদ শহরের নাম বদল করে অযোধ্যা করেছিল যোগী আদিত্যনাথের সরকার। এ ছাড়া এলাহাবাদের নাম বদল করে করা হয়েছিল প্রয়াগরাজ। মুঘলসরাই রেলওয়ে জংশনের নাম বদল করে করা হয়েছিল পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় জংশন।
भारत सरकार ने फैजाबाद रेलवे जंक्शन का नाम ‘अयोध्या कैन्ट’ करने के निर्णय पर सहमति दे दी है।
इस पर #UPCM श्री @myogiadityanath जी ने नोटिफिकेशन जारी करने के लिए अपनी स्वीकृति प्रदान कर दी है।
— CM Office, GoUP (@CMOfficeUP) October 23, 2021
উত্তর প্রদেশ সরকারের তরফে আজ এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে,উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ফৈজাবাদ রেলওয়ে জংশনের নাম পরিবর্তন করে অযোধ্যা ক্যান্টনমেন্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
উত্তর প্রদেশের ক্ষমতায় আসার পর একাধিক জায়গার নাম বদল করেছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। ফইজ়াবাদ শহরের নাম বদলে আগেই অযোধ্যা রাখা হয়েছিল। এবার ফইজ়াবাদ রেলওয়ে স্টেশনের নামও বদলে অযোধ্যা ক্যান্টনমেন্ট রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অযোধ্যাকে কেন্দ্র করে একটি উন্নত পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে উত্তর প্রদেশ সরকার। বিশেষ করে অযোধ্যার রাম মন্দিরে যে পুন্যার্থীরা এবং পর্যটকরা আসবেন, তাঁদের কথা ভেবেই এই উন্নত পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে চাইছেন যোগী আদিত্যনাথ।
রাম মন্দির তৈরির কাজ এগোচ্ছে দ্রুতগতিতে। প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। সেই রাম জন্মভূমিতে মন্দিরে নির্মাণের ছবিও প্রকাশ করেছে রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট। ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের তরফ ঠিক আগেই রাম মন্দির দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে ট্রাস্টের তরফ থেকে।
গত বছরের ৫ অগস্ট থেকে মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে অযোধ্যায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মন্দিরের শিলান্যাস করেন। ২০২৩-এর ডিসেম্বরের মধ্যে মন্দির নির্মাণ শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে। ১৮ হাজার ৫০০ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে তৈরি হয়েছে ভিত। ১২ মিটার গভীর পর্যন্ত খোঁড়া হয়েছে। সেই গভীরতা পূরণ করা হয়েছে কংক্রিটে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে এ ভাবেই মজবুত জরা হচ্ছে রাম মন্দিরের ভিত। সেই কাজ শেষ করা হয়েছে রেকর্ড সময়ে।