Mass Wedding: নিজেদের গলাতেই মালা পরাচ্ছেন মেয়েরা! টাকা হাতাতে গণবিবাহে জালিয়াতি
রাজ কুমার নামের এক যুবক এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি গণবিবাহের অনুষ্ঠান দেখতে এসেছিলেন। সেখানে তাঁকে বর সাজতে বলা হয়। এর জন্যও টাকাও পেয়েছেন তিনি। তাঁর মতো এ রকম অনেকেই ছিল বলে জানা গিয়েছে। ওই গণবিবাহের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক কেতকী সিং। তিনিই ছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি।
বালিয়া: গণবিবাহে জালিয়াতির অভিযোগ উঠল উত্তর প্রদেশের বালিয়ায়। সরকারি প্রকল্পের টাকা হাতানোর জন্য এই কাজ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। গণবিবাহে জালিয়াতির অভিযোগে দুই সরকারি অফিসার-সহ মোট ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই গণবিবাহের একটি ভিডিয়োও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। ২৫ জানুয়ারি বালিয়া জেলায় এই গণবিয়ের আসর বসেছিল বলে জানা গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, বালিয়ার ওই গণবিবাহের আসরে ৫৬৮ জন যুগলের বিয়ে হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। কিন্তু পরে দেখা গিয়েছে। আদতে বিয়েই হয়নি সেখানে। যুবক-যবুতীদের বর-বউ সাজার জন্য টাকা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। এবং এর জন্য ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ। সেখার ভাইরাল হওয়া ভিজিয়োয় দেখা যাচ্ছে, কনেরে নিজেই নিজেদের গলায় মালা পরাচ্ছেন।
In UP’s Ballia, a video of brides garlanding themselves during “Mukhyamantri Samoohik Vivah Yojna event” has surfaced. It is being alleged this was done to embezzle money allocated to the couple under the scheme. pic.twitter.com/M9GbCLx8BI
— Piyush Rai (@Benarasiyaa) January 31, 2024
রাজ কুমার নামের এক যুবক এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি গণবিবাহের অনুষ্ঠান দেখতে এসেছিলেন। সেখানে তাঁকে বর সাজতে বলা হয়। এর জন্যও টাকাও পেয়েছেন তিনি। তাঁর মতো এ রকম অনেকেই ছিল বলে জানা গিয়েছে। ওই গণবিবাহের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক কেতকী সিং। তিনিই ছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। এই ঘটনা জানাজানি হতে তিনি বলেছেন, “আমাকে ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। অনুষ্ঠানের মাত্র ২ দিন আগে আমাকে বলেছিল। আমার মনে হয়েছিল এখানে কিছু একটা জালিয়াতি চলছে। চাইব পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হোক।”
বিয়ের জন্য দম্পতিদের ৫১ হাজার টাকা দেয় উত্তর প্রদেশ সরকার। এর মধ্যে ৩৫ হাজার টাকা পান কনে। ১০ হাজার টাকা বিবাহের সামগ্রী এবং বিয়ের জন্য ৬০০০ টাকা দেওয়া হয়। এই টাকা হাতানোর জন্যই এই জালিয়াতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ।