Sharad Pawar: সরকার বদল হতেই নোটিস! ‘লাভ লেটার পেয়েছি…’ বললেন পওয়ার
Sharad Pawar: বৃহস্পতিবার শরদ পওয়ার টুইট করে বলেন, "আমি লাভ লেটার পেয়েছি। ২০০৪, ২০০৯, ২০১৪ ও ২০২০ সালে নির্বাচনের হলফনামা সংক্রান্ত নথি নিয়েই আয়কর বিভাগের লাভ লেটার পাঠানো হয়েছে"।
মুম্বই: মহারাষ্ট্রের মহা নাটকে নয়া মোড়। মহা বিকাশ আগাড়ি সরকারের পতনের পরই এবার এনসিপি নেতা শরদ পওয়ারের কাছে আয়কর দফতরের তরফে নোটিস পাঠানো হল। বৃহস্পতিবারই ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির প্রধান টুইট করে জানান যে, আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠিয়েছে তাঁকে। আয়কর বিভাগের এই নোটিসকে প্রেমপত্র বলেই উল্লেখ করেছেন শরদ পওয়ার। যেদিন নতুন মুখ্যমন্ত্রী শপথ গ্রহণ করলেন, সেইদিনই শরদ পওয়ারকে এই চিঠি পাঠানোয় নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার শরদ পওয়ার টুইট করে বলেন, “আমি লাভ লেটার পেয়েছি। ২০০৪, ২০০৯, ২০১৪ ও ২০২০ সালে নির্বাচনের হলফনামা সংক্রান্ত নথি নিয়েই আয়কর বিভাগের লাভ লেটার পাঠানো হয়েছে”। কেন্দ্রীয় সরকারকেও কটাক্ষ করে প্রবীণ এনসিপি নেতা বলেন, “তদন্তকারী সংস্থা নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক ব্যক্তির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এই বিভাগে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক ব্যক্তি সম্পর্কেই তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এটা পরিকল্পনামাফিকই করা হচ্ছে বলে অনুমান।”
.२००९ साली देखील मी लोकसभेला उभा होतो, २००९ नंतर २०१४ च्या राज्यसभा निवडणुकीला उभा राहिलो, तसेच २०२० च्या राज्यसभा निवडणुकीच्या प्रतिज्ञापत्राबद्दलची नोटीसही आता आलेली आहे. सुदैवाने त्याची सर्व माहिती माझ्याकडे व्यवस्थित ठेवलेली आहे.
— Sharad Pawar (@PawarSpeaks) June 30, 2022
বিগত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরেই রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে মহারাষ্ট্রে। একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বেই মুম্বই ছেড়ে প্রথমে সুরাট ও পরে গুয়াহাটিতে ঘাঁটি তৈরি করেন বিক্ষুব্ধ শিবসেনা ও নির্দল বিধায়করা। তাদের একাধিকবার বুঝিয়ে রাজ্যে ফেরানোর চেষ্টা করা হলেও, তারা একনাথ শিন্ডেকেই সমর্থন জানান।
সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য আস্থাভোট করার নির্দেশ দেওয়া হতেই বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন উদ্ধব ঠাকরে। পতন হয় মহা বিকাশ আগাড়ি সরকারের। এরপরই বৃহস্পতিবার বিজেপির সমর্থন নিয়ে সরকার গড়ার কথা ঘোষণা করেন একনাথ শিন্ডে। মুখ্যমন্ত্রী পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। উপ-মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্য়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীস।