G Kishan Reddy: ‘ভারতের দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব’, অলিম্পিক টিমকে শুভেচ্ছা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর
Paris Olympic 2024: জি কিষাণ রেড্ডি বলেন, "গোটা বিশ্ব ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। ভারতে প্রতিভার কোনও অভাব নেই এবং সরকার নিশ্চিত করেছে যে প্রতিটি খেলোয়াড়কেই যেন এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা এবং সুযোগ প্রদান করা হয়।"
নয়া দিল্লি: শুরু হয়েছে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ। এবারে অলিম্পিকের আসর বসেছে প্যারিসে। অলিম্পিকে ভারতের মোট ১১৭ জন ক্রীড়াবিদ অংশ নিচ্ছেন। ভারতীয় দলের নেতৃত্বে রয়েছেন দুইবারের অলিম্পিক পদক বিজয়ী পিভি সিন্ধু এবং টেবিল টেনিস কিংবদন্তি অচন্ত শরৎ কমল। ভারতের এই অলিম্পিক টিমকে শুভেচ্ছা জানালেন কেন্দ্রীয় খনি ও কয়লা মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি।
ভারতের অলিম্পিক স্কোয়াডকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেক ভারতীয়ের মতো আমিও দেশের খেলোয়াড়দের এই অলিম্পিরক সফর নিয়ে গর্ব এবং উত্তেজনা বোধ করছি। খেলোয়াড়দের কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা এবং অটল মনোভাবই সারা দেশের জন্য এই মর্যাদাপূর্ণ মুহূর্তে নিয়ে এসেছে।”
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন যে অ্যাথলিটরা যখন প্যারিসে তিরঙ্গা হাতে একজোট হয়েছিলেন, তখন তাঁরা “এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারতে”র চেতনা এবং এক তরুণ, উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং উদ্যমী ভারতের চিত্র তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন যে ২০২৩ সালে ভারত এশিয়ান গেমসে ১০৭টি পদক জিতে রেকর্ড গড়েছিল। ফের ভারতের সামনে বিশ্বম়ঞ্চ রয়েছে, যা সম্ভাবনায় পরিপূর্ণ।
The 🇮🇳 contingent is all set to parade at the #ParisOlympics2024!
Standing strong with our incredible athletes.
My Best wishes!#Olympics #TeamIndia #Cheer4Bharat#Paris2024 pic.twitter.com/4ZR2ZwJnGg
— G Kishan Reddy (@kishanreddybjp) July 26, 2024
জি কিষাণ রেড্ডি বলেন, “গোটা বিশ্ব ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। ভারতে প্রতিভার কোনও অভাব নেই এবং সরকার নিশ্চিত করেছে যে প্রতিটি খেলোয়াড়কেই যেন এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা এবং সুযোগ প্রদান করা হয়। সারা দেশে যুবদের জন্য প্রশিক্ষণের নানা সুযোগ রয়েছে। দেশজুড়ে এক হাজারেরও বেশি খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র রয়েছে, যা ক্রীড়াবিদদের আরও ভাল সুযোগ সুবিধা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ দেয়। খেলো ইন্ডিয়া হোক, বা টার্গেট অলিম্পিক পডিয়াম স্কিম (টপস), বা এই ধরনের অন্য উদ্যোগ, দেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য নতুন সুযোগের বিস্তৃত ইকোসিস্টেম তৈরি করা হচ্ছে। এই স্কিমগুলি নিশ্চিত করে যে পদক জয়ের জন্য প্রচেষ্টাকারী প্রতিটি ক্রীড়াবিদের যেন ব্যক্তিগত চাহিদা পূরণ হয়।”
জাতীয় শিক্ষানীতির যোগ উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেন, “এই নীতি প্রথম থেকেই ক্রীড়া সংস্কৃতির বিকাশ নিশ্চিত করছে। আমাদের তরুণ প্রতিভাবান ব্রিগেড বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্রীড়া মঞ্চে জায়গা করে নিচ্ছে। এটি তাদের আবেগ, দক্ষতা এবং আত্মত্য়াগকেই তুলে ধরে। দেশ ক্রীড়াবিদদের পাশে দাঁড়িয়ে, তাদের অটুট সমর্থন দিচ্ছে।”