UPTET Cancelled: যোগী রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নপত্র ফাঁস, বাতিল পরীক্ষা; গ্রেফতার একাধিক
UPTET Examination Cancelled: উত্তর প্রদেশে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছে। আর তার জেরে আজ উত্তর প্রদেশ প্রশাসনের তরফে পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
লখনউ : উত্তর প্রদেশে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছে। আর তার জেরে আজ উত্তর প্রদেশ প্রশাসনের তরফে পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে খবর, একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে ফাঁস হয়েছে প্রশ্নপত্র।
উত্তর প্রদেশ টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট (UPTET) হল একটি রাজ্য-স্তরের শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা। উত্তর প্রদেশের রাজ্য-বোর্ড অনুমোদিত স্কুলগুলিতে প্রাথমিক বা উচ্চ প্রাথমিকে পড়ানোর জন্য এই পরীক্ষা দিতে হয়। শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা নেওয়া হবে আগামী মাসে। রাজ্য জুড়ে লক্ষ লক্ষ চাকরি প্রার্থীর আজ পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।
উত্তর প্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী সতীশ দ্বিবেদী বলেছেন, “আমাদের কাছে খবর এসেছে, প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছে। সেই কারণে পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এক মাসের মধ্যে, প্রার্থীরা কোনো অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই আবার পরীক্ষায় বসতে পারবেন। ঘটনায় একটি এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘটনার তদন্তভার উত্তরপ্রদেশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ইউনিটের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অভিযুক্তদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
भर्तियों में भ्रष्टाचार, पेपर आउट ही भाजपा सरकार की पहचान बन चुका है। आज यूपी टेट का पेपर आउट होने की वजह से लाखों युवाओं की मेहनत पर पानी फिर गया।
हर बार पेपर आउट होने पर @myogiadityanath जी की सरकार ने भ्रष्टाचार में शामिल बड़ी मछलियों को बचाया है, इसलिए भ्रष्टाचार चरम पर है। pic.twitter.com/gdEz5az7iq
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) November 28, 2021
এদিকে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য যোগী আদিত্যনাথ সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন। দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন কংগ্রেস নেত্রী।
শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনার পর থেকে বেশ হতাশ চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ। বুলন্দশাহরের এক চাকরিপ্রার্থী গৌরব শর্মা জানিয়েছেন, “আমরা এইমাত্র জানতে পেরেছি যে পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। পরীক্ষা বাতিল করা হতাশাজনক, এর ফলে যে শূন্যপদগুলি রয়েছে তা প্রভাবিত হতে পারে। তবে আমরা খুশি যে আমরা সময়মতো এটি সম্পর্কে জানতে পেরেছি।”
বুলন্দশাহরেরই অন্য এক চাকরিপ্রার্থী আবার জানিয়েছেন, “তারা (রাজ্য সরকার) সবে মাত্র পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেছিল। এখন আবার পিছিয়ে যাচ্ছে। সময় লাগবে। সরকার থেকে এক মাস সময় বলেছে, কিন্তু আমরা জানি না।”