Viral Video of Child hanging from 10th floor balcony: চাদর ধরে মা দাঁড়িয়ে, ১০ তলার বারান্দা থেকে ঝুলছে ছেলে! মায়ের কাণ্ডে হতবাক গোটা নেটপাড়া

Viral Video of Child hanging from 10th floor balcony: বারান্দায় মেলা শাড়ি হাওয়ায় উড়ে গিয়ে পড়েছিল ৯ তলার বারান্দায়। এদিকে, নীচের তলায় কেউ নেই। তাই শাড়ি আনতে ছোট্ট ছেলেকেই বিছানার চাদরে বেঁধে বারান্দা থেকে ঝুলিয়ে দিলেন তাঁর মা।   

Viral Video of Child hanging from 10th floor balcony: চাদর ধরে মা দাঁড়িয়ে, ১০ তলার বারান্দা থেকে ঝুলছে ছেলে! মায়ের কাণ্ডে হতবাক গোটা নেটপাড়া
ছবি: ভাইরাল ভিডিয়ো থেকে সংগৃহীত।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 11, 2022 | 1:17 PM

নয়া দিল্লি: খেলতে গিয়ে বারান্দা থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যুর খবর প্রায়সময়ই শোনা যায়, কিন্তু নিজের মা-ই সন্তানকে ১০ তলা বারান্দা থেকে ঝুলিয়ে দিয়েছেন, এমন কথা শুনেছেন কখনও? অবিশ্বাস্য মনে হলেও বাস্তবেই ঘটেছে এই ঘটনা। ফরিদাবাদের (Faridabad) ওই মায়ের কাণ্ড ইতিমধ্যেই ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে। প্রশ্ন ওঠে যে, কেন ওই মহিলা নিজের সন্তানকে বারান্দা (Balcony) থেকে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন? উত্তর শুনলে অবাক হয়ে যাবেন আপনিও।

১০ তলার বারান্দা থেকে ওই বাচ্চাকে ঝুলতে দেখার ভিডিয়ো দেখে চকিত হয়েছেন সকলেই। তবে ওই মহিলার যুক্তি শুনে আরও অবাক হয়েছেন সকলে। জানা গিয়েছে, ওই মহিলা তাঁর বারান্দায় শাড়ি মেলে রেখেছিলেন। হাওয়ায় তা উড়ে গিয়ে পড়েছিল ৯ তলার বারান্দায়। এদিকে, নীচের তলায় কেউ নেই। তাই শাড়ি আনতে ছোট্ট ছেলেকেই বিছানার চাদরে বেঁধে বারান্দা থেকে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর মা। নেটাগরিকরা প্রশ্ন তুলেছেন, একটা শাড়ি কি নিজের সন্তানের প্রাণের থেকেও দামী? উনি কি কয়েকদিন অপেক্ষা করতে পারতেন না?

ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যায়, ১০ তলার বারান্দায় বিছানার চাদর ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ওই মহিলা। নীচে ৯ তলার বারান্দার কাছে ঝুলছে ওই ছোট্ট বাচ্চাটি। মায়ের পাশে পরিবারের বাকি সদস্যরাও বারান্দায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন। জানা গিয়েছে, গত সপ্তাহের ৬ বা ৭ ফেব্রুয়ারি ফরিদাবাদের সেক্টর ৮২ তে ঘটনাটি ঘটেছে। ওই বিল্ডিংয়ের উল্টোদিকের আরেকটি ফ্ল্যাট থেকে এক প্রতিবেশী গোটা ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দি করেন।

এক প্রতিবেশীর বয়ান অনুযায়ী, ৯ তলার ফ্ল্যাটটিতে কেউ ছিলেন না। কিন্তু ওই মহিলা নিজের শাড়ি আনার জন্য কারোর কাছ থেকে সাহায্য বা পরামর্শও নেননি। নিজের বুদ্ধিতেই ছেলের প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে তাঁকে চাদরে বেঁধে শাড়ি আনতে পাঠিয়ে দেন।

যে আবাসনে থাকেন, সেই সোসাইটির দেখভালের দায়িত্বে যারা রয়েছেন, তাদেরও ওই মহিলা খবর দেননি বলেই জানা গিয়েছে। এই হটকারি ও ঝুঁকিপূর্ণ কাণ্ড ঘটানোর জন্য ওই মহিলাকে সোসাইটির তরফে নোটিস পাঠানো হয়েছে। গোটা ঘটনার জন্য ওই মহিলা ক্ষমা চেয়েছেন বলেও জানা গিয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা