Train Cancellation: তোমার দেখা নাই রে, তোমার দেখা নেই! রোববারে এ কী হল লোকাল ট্রেনের

Train Cancellation: প্রসঙ্গত, শিয়ালদহ স্টেশনের পাশেই রয়েছে এনআরএস, মেডিকেল কলেজের মতো হাসপাতাল। রয়েছে কোলে মার্কেট, কিছু দূরেই কলেজ স্ট্রিট, বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, বউ বাজার। তাই শিয়ালদহ স্টেশন সংলগ্ন এলাকাতেই রোজ আসেন হাজার হাজার মানুষ।

Train Cancellation: তোমার দেখা নাই রে, তোমার দেখা নেই! রোববারে এ কী হল লোকাল ট্রেনের
চিন্তায় যাত্রীরা Image Credit source: TV-9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 17, 2024 | 1:06 PM

কলকাতা: শনিবারের পর রবিবারেও ভোগান্তি। দমদমে ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য বাতিল শতাধিক লোকাল। তাতেই যাত্রী দুর্ভোগ চরমে উঠেছে শিয়ালদহে। রবিবার ছুটির দিনে অফিস যাত্রীদের চাপ কম থাকলেও নানা প্রয়োজনে বাইরে বেরিয়েছেন বহু মানুষ। কেউ যাচ্ছেন হাসপাতাল, কারও আবার রবিবারও ছুটি নেই কাজে। অন্যদিকে এদিনই আবার রয়েছে সরকারি চাকরির পরীক্ষা। ভিড় বাড়ছে শিয়ালদহ স্টেশনে। কিন্তু, ট্রেন ধরতে এসে বিপাকে সকলেই। অনেকে আবার বলছেন তাঁরা জানতেনই না ট্রেন বাতিল আছে। কিন্তু, ট্রেন না পেয়ে কেউ এক ঘণ্টা, কেউ আবার আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। কেউ আবার ধরছেন বাস, মেট্রো। 

প্রসঙ্গত, শিয়ালদহ স্টেশনের পাশেই রয়েছে এনআরএস, মেডিকেল কলেজের মতো হাসপাতাল। রয়েছে কোলে মার্কেট, কিছু দূরেই কলেজ স্ট্রিট, বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, বউ বাজার। তাই শিয়ালদহ স্টেশন সংলগ্ন এলাকাতেই রোজ আসেন হাজার হাজার মানুষ। কিন্তু, ট্রেন বাতিলের জেরে এদিন সকলেই পড়েছেন বিপাকে। প্রসঙ্গত, দমদম স্টেশনে ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য শিয়ালদা মেইন শাখায় বাতিল ১৪৩টি লোকাল ট্রেন। বাতিল রয়েছে ৩টি দূরপাল্লার ট্রেন। বেশ কিছু ট্রেন ঘুরপথে চলছে। সোমবার বিকাল চারটে পর্যন্ত দমদমে কাজ চলার কথা জানিয়েছে রেল। তাই তার আগে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আপাতত কোনও আভাস নেই বলেই মনে করা হচ্ছে। 

উদ্বেগের মধ্যেই পরীক্ষা দিতে যাচ্ছেন সরকারি চাকরিপ্রার্থীরা। ঝুমা দে বলছেন, “পরীক্ষা ছিল বলে আগেই বেরিয়ে পড়েছি। ভয়ে ভয়ে আগেই বেরিয়ে পড়েছি। সাড়ে ৯টা থেকে পরীক্ষা ছিল আমরা। ৬টার মধ্যেই গোবরডাঙা থেকে বেরিয়ে পড়েছি।” দুর্ভোগের ছবি দেখা গেল ব্যারাকপুরেও। আর এক যাত্রী বললেন, “ট্রেন বাতিল তো রোজই হচ্ছে। সমস্যাও হচ্ছে। কী করা যাবে। নৈহাটি লোকাল বাতিল করে দিয়েছে। ওটা ধরার কথা ছিল। এখন দেখি কী করা যায়। অন্য কোনও উপায় যেতে হবে।”