Bratya Basu: ‘৭ দিনে এসএলএসটিদের চাকরি দিতে প্রস্তুত রাজ্য’, কীসের অপেক্ষা, তাও জানালেন ব্রাত্য
Bratya Basu: ব্রাত্য বলেন, আদালতের নির্দেশের অপেক্ষায় তাঁরা। নির্দেশ এলে অতি দ্রুততার সঙ্গেই নিয়োগ দেওয়া হবে। ব্রাত্য বলেন, "এসএসসির সঙ্গে দীর্ঘ মিটিং করেছি। আদালত নির্দেশের পর আমরা সাতদিনের মধ্যে পারব।" ব্রাত্যর সংযোজন, "বিচারপতি থাকাকালীন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় বলেছিলেন আন্দোলনকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই দালাল আছেন। এরা কেউ যোগ্য নয় চাকরি পাওয়ার।"
কলকাতা: এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে দফায় দফায় বৈঠকে বসেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কিন্তু সমাধান সূত্র কোথায়? এই নিয়োগ নিয়ে প্রথম থেকেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে দুষেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। আবারও একই কথা শোনা গেল তাঁর গলায়। তবে আদালত নির্দেশ দিলে সাতদিনে এসএলএসটিতে নিয়োগ হবে বলে জানান তিনি।
ব্রাত্য বসু বলেন, “আমার মনে হয় আদালত খুব তাড়াতাড়ি রায় দিয়ে দেবে। জটও খুব তাড়াতাড়ি খুলে যাবে। প্রাইমারির জট খুলে গিয়েছে, আমরা হেড মাস্টার নিয়োগ করতে যাচ্ছি। এসএলএসটির যে জট তা ভোটের পর খুলে ফেলব।” ব্রাত্য বলেন, আদালতের নির্দেশের অপেক্ষায় তাঁরা। নির্দেশ এলে অতি দ্রুততার সঙ্গেই নিয়োগ দেওয়া হবে। ব্রাত্য বলেন, “এসএসসির সঙ্গে দীর্ঘ মিটিং করেছি। আদালত নির্দেশের পর আমরা সাতদিনের মধ্যে পারব।” ব্রাত্যর সংযোজন, “বিচারপতি থাকাকালীন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় বলেছিলেন আন্দোলনকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই দালাল আছেন। এরা কেউ যোগ্য নয় চাকরি পাওয়ার।”
এর আগে কুণাল ঘোষ বলেছিলেন এসএলএসটি নবম-দ্বাদশের নিয়োগের জটটা বিকট হয়েছিল। বলেছিলেন, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বিচারপতি থাকাকালীন সমাধান খোঁজার বদলে জটিলতা তৈরি করেন। কুণালের বক্তব্য ছিল, চাইলে সবুজ সঙ্কেত দিতেই পারতেন তিনি। প্রসঙ্গত, এর আগে কুণালও এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন।