AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata Metro: পার্কস্ট্রিটে এসে থমকে যাবে জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো?

Kolkata Metro: তাহলে কী এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত আর আসবে না জোকা থেকে আসা মেট্রো? পার্কস্ট্রিটে এসেই থমকে যাবে চাকা? এসপ্ল্যানেডের ট্রান্সপোর্ট হাবের ভবিষ্যতই বা কী? আদৌ কী তা বাস্তবায়িত হবে? নয়া জটে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই।

Kolkata Metro: পার্কস্ট্রিটে এসে থমকে যাবে জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো?
প্রতীকী ছবি Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Mar 29, 2024 | 8:38 PM
Share

কলকাতা: জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো করিডরের ভবিষ্যত বিশ বাঁও জলে। ২০১৮ সালের মধ্যে কাজ শেষ নিয়ে অনিশ্চয়তা। নতুন জট তৈরি হয়েছিল সেই খবর আগেই মিলেছিল। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের নয়া সিদ্ধান্ত ঘিরে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ীদের অন্যত্র পুনর্বাসন নিয়ে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। কোনও জমি পুনর্বাসনের জন্য দেওয়া হবে না, জানিয়ে দিয়েছে সেনা। বিকল্প জায়গা খুঁজতে অনেক দেরি হয়ে যাবে বলে মনে করছেন মেট্রো কর্তারা। প্রসঙ্গত, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর পাশাপাশি দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষের মেট্রোর ক্রশিং পয়েন্ট এসপ্ল্যানেড। এই এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন ঘিরেই পরিবহণ হাব গড়ার কথা ছিল। 

তাহলে কি এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত আর আসবে না জোকা থেকে আসা মেট্রো? পার্কস্ট্রিটে এসেই থমকে যাবে চাকা? এসপ্ল্য়ানেডের ট্রান্সপোর্ট হাবের ভবিষ্যতই বা কী? আদৌ কি তা বাস্তবায়িত হবে? নয়া জটে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। 

কলকাতা মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলছেন, “আর্মির সঙ্গে নতুন জায়গা দেওয়ার যে কথা হয়েছিল সেটা এখন ওরা দিতে চাইছে না। ফলে নির্মাণ কাজে জটিলতা তৈরি হয়েছে। এসপ্ল্যানেডে যে হাব তৈরির চিন্তাভাবনা করেছিলাম সেটাও এখন নতুন করে ভেবে দেখা হচ্ছে। যদিও এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত আসা না যায় তাহলে পার্কস্ট্রিটে থামতে হবে। তবে এখনই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না।”

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক পার্থপ্রতিম বিশ্বাস বলছেন, “কলকাতার মাটির চরিত্র ময়দান এলাকাতেও যা তার আশপাশেও তাই। সেখানে নর্থ-সাউথ মেট্রো বা ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর কাজ যদি হতে পারে জোকা-বিবিডি বাগ মেট্রোর ক্ষেত্রে এরকম একটা স্টেশন না করার কোনও কারণ নেই। তবে মাটির নিচে নির্মাণ কতটা গভীরে হবে সেটা সেনা-রেল বসে ঠিক করতে পারে।”