Jhalda Municipality: প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ কংগ্রেসের, ফের ঝালদা মামলা গড়াল হাইকোর্টে

Jhalda Municipality: ঝালদা পুরসভায় প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্থ কংগ্রেস।

Jhalda Municipality: প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ কংগ্রেসের, ফের ঝালদা মামলা গড়াল হাইকোর্টে
ঝালদা পৌরসভা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 05, 2022 | 11:44 AM

কলকাতা: ঝালদায় পুরসভায় বোর্ড গঠন এবং চেয়ারম্যান নির্বাচন নিয়ে অশান্তি চলছিলেই। আবারও হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল কংগ্রেস। ঝালদা পুরসভায় প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্থ কংগ্রেস। Key Highlights

  1. হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে কংগ্রেস। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি। সোমবার দুপুর ২ টোয় শুনানি রয়েছে।
  2. গত শনিবার বোর্ড গঠনের কথা ছিল। তার আগেই প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। গত ২১ ডিসেম্বর আস্থা ভোটে পরাজিত হন তৃণমূলের চেয়ারম্যান।
  3. কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুন ও ঝালদা পুরবোর্ড গঠন নিয়ে প্রথম থেকেই জটিলতা তৈরি হয়েছিল।
  4. পুরভোটে ঝালদায় ১২টি আসনের মধ্যে সমান সমান ফল করেছিল তৃণমূল এবং কংগ্রেস। পাঁচটি তৃণমূল, পাঁচটি আসন কংগ্রেস পায়।
  5. দুই নির্দল প্রার্থীর সমর্থন নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস পুরবোর্ডের দখল নেয়। চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনে কংগ্রেস।
  6. কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করলে সুরেশ আগরওয়াল চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে যান। আস্থা ভোটে জয়ী হয় কংগ্রেস। কিন্তু তারপরও বোর্ড গঠন করতে পারেনি।
  7. এরই মাঝে সরকারের তরফে থেকেই ঝালদা পৌরসভায় প্রশাসক নিয়োগ করা হয়। তৃণমূলের এক কাউন্সিলর জবা মাছুয়ার প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ করা হয়। জবা মাছুয়া অপসারিত চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালের ঘনিষ্ঠ বলে কংগ্রেসের অভিযোগ।
  8. শনিবার সকালে চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করে কংগ্রেস। ঝালদা পুরবোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে শিলা চট্টোপাধ্যায়ের নাম ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য, শিলা চট্টোপাধ্যায় নির্দল প্রার্থী ছিলেন। পরে তৃণমূলকে সমর্থন করেছিলেন। কিন্তু সেখানে ঠিক মতো দায়িত্ব পাননি বলেই দাবি করেছেন শিলা। শিলা-সহ নির্দল দুই প্রার্থীকে দলে টেনে তৃণমূলকে টেক্কা দিয়ে ফের আস্থাভোটে সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়েছিল কংগ্রেস। এবার তাঁকেই চেয়ারম্যান করল কংগ্রেস।
  9. কংগ্রেসের তরফে অধীর চৌধুরী আবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বসুকে চিঠি করা হয়। এরই মধ্যে জল আবার গড়ায় হাইকোর্টে।