AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Governor on Nabanna: ‘পশ্চিমবঙ্গ ব্যানানা রিপাবলিক হতে পারে না’, নবান্নের সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা রাজ্যপালের

Governor on Nabanna: লোকসভায় পাস হওয়া তিন ফৌজদারি আইন অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক, এই আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠিও লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেভাবে বিলগুলি পাশ করানো হয়েছে, তা গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেন মমতা।

Governor on Nabanna: 'পশ্চিমবঙ্গ ব্যানানা রিপাবলিক হতে পারে না', নবান্নের সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা রাজ্যপালের
নবান্নের সিদ্ধান্তে সমালোচনা রাজ্যপালেরImage Credit source: GFX- TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 17, 2024 | 10:06 PM

কলকাতা: কিছুদিন আগেই দেশে কার্যকর হয়েছে তিন নতুন আইন। ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম নামে সেই তিন আইনের পর্যালোচনার জন্য কমিটি গঠন করেছে নবান্ন। কমিটির সদস্য খতিয়ে দেখবেন, ওই আইনে কী আছে। রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের পরই সমালোচনা করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। ওই কমিটির উদ্দেশ্য কী, তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।

রাজ্যে তিন নতুন আইন লাগু করার ক্ষেত্রে কোনওরকম ফাঁক ফোঁকর না থেকে যায়, তার জন্য বুধবারই সাত জনের কমিটি তৈরি করে দিয়েছে নবান্ন। কমিটিতে থাকছেন অসীম রায়, মলয় ঘটক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, অ্যাডভোকেট জেনারেল সঞ্জয় বসু, রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার। তাঁর এই তিন নতুন আইন নিয়ে পর্যালোচনা করবেন।

মুখ্যমন্ত্রী আগেই বলেছিলেন যে এই আইন নিয়ে বাদল অধিবেশনে সরব হবে তাঁর দল। তার আগেই আইন খতিয়ে দেখতে এই কমিটি গঠন করা হল। নবান্নের তৈরি করা সেই কমিটি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসে।

মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এই কমিটি তৈরির উদ্দেশ্য জানতে চেয়েছেন রাজ্যপাল। তিনি এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলা ব্যানানা রিপাবলিক হতে পারে না।’ তিনি আরও প্রশ্ন তুলেছেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার যখন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে নয়া আইন প্রনয়ণের আগে মতামত চেয়েছিল, তখন কোনও প্রত্যুত্তর রাজ্য দিয়েছিল কি?’

উল্লেখ্য, লোকসভায় পাস হওয়া তিন ফৌজদারি আইন অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক, এই আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠিও লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেভাবে বিলগুলি পাশ করানো হয়েছে, তা গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেন মমতা।