Nakshatra Samman: সমাজের নক্ষত্রদের সম্মানিত করল TV9 বাংলা, কারা পেলেন এই অনন্য সম্মান?
Nakshatra Samman: TV9 বাংলার ‘নক্ষত্র সম্মান’-এ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনেদের সম্মানিত করা হয়েছে। বিশিষ্ট ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে সম্মানিত করা হয়েছে 'প্রথম থেকে প্রথমে' সম্মানে।

কলকাতা: চাঁদ নয়, বসছে নক্ষত্রের হাট। কেউ ভাতের জন্য লড়াই করছেন, কেউ আবার নতুন ‘চোখ’ দিয়েছেন বহু মানুষকে। প্রত্যেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে রেখেছেন বিশিষ্ট অবদান। তাদের অনবদ্য এই অবদানকেই কৃতিত্ব ও সম্মান জানাতে TV9 বাংলার উদ্যোগ ‘নক্ষত্র সম্মান’। আজ, ৩০ মার্চ, রবিবার বিকেল ৫টায় Tv9 বাংলার পর্দায় সম্প্রচারিত হবে নক্ষত্র সম্মান অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনেরা। উপস্থিত ছিলেন TV9 নেটওয়ার্কের এমডি ও সিইও বরুণ দাস, ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বিধায়ক অরুপ বিশ্বাস, নাট্য ব্যক্তিত্ব রুদ্র প্রসাদ সেনগুপ্ত, অভিনেত্রী মুনমুন সেন, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, অরিন্দম শীল, মমতা শঙ্কর, শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, মনামী ঘোষ সহ প্রমুখ।
TV9 বাংলার ‘নক্ষত্র সম্মান’-এ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনেদের সম্মানিত করা হয়েছে। বিশিষ্ট ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে সম্মানিত করা হয়েছে ‘প্রথম থেকে প্রথমে’ সম্মানে।
TV9 বাংলার ‘নক্ষত্র’-
ডঃ অরুপ রায়- দীর্ঘ ৩৫ বছর অধ্যাপনার পর শবরদের গ্রাম আমলাশোলে গিয়ে পড়াশোনা করাচ্ছেন সেখানের শিশুদের।
ডঃ অসীমা মুখোপাধ্যায়- ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করেছেন তিনি। মূলত ওভারিয়ান ক্যানসার নিয়ে কাজ করেছেন। চান সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্যানসার নিয়ে ভীতি ও ভ্রান্ত ধারণা দূর করে সচেতনতা তৈরি করতে।
শুভাশীষ গঙ্গোপাধ্যায়- বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব, যিনি দৃষ্টিহীনদের নিয়ে একটি থিয়েটার গ্রুপ পরিচালন করেন। তাঁর কথায়, থিয়েটার হল আসলে একটা চশমা। অনেকেই সন্তান অন্ধ হলে, তাদের বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন। তাঁর অনুরোধ, এমন হলে সন্তানদের তাঁর কাছে পাঠিয়ে দেন। থিয়েটার হল একটা আশ্রয়।
সাজু তালুকদার- আশ্রয়হীনদের ছাদ-ভাতের জন্য লড়াই করছেন তিনি। তাঁর তৈরি করা আশ্রয়ে ৫৫-৫৬ জন থাকেন। এক সময়ে ভিক্ষা করেও এদের ভাত জুগিয়েছেন তিনি। এতেই তাঁর শান্তি।
দুখু মাঝি- সকলের কাছে তিনি পরিচিত গাছ দাদু হিসাবেই। তাঁর নেশা-পেশা গাছ লাগানো। সকলকে অনুরোধ করেন গাছ লাগাতে।
বহতা অংশুমালী- সিন্ধুলিপি নিয়ে গবেষণা করেছেন তিনি। প্রযুক্তি নির্ভর পৃথিবীর সঙ্গে সেতু বন্ধন ঘটাবে হারিয়ে যাওয়া সভ্যতা, এটাই তাঁর লক্ষ্য।
রেবা মুর্মু- অশিক্ষার বিরুদ্ধে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে লড়াই চালাচ্ছেন অক্লান্তভাবে।
প্রবীর কুমার পাল- সারাজীবন শখ ছিল শিক্ষকতা করার। নিজের ঘরের অন্ধকারকে উপেক্ষা করে শিক্ষার আলো জ্বালাচ্ছেন স্বেচ্ছাশিক্ষক।





