TET Exam: ফের টেট, নিয়োগ হবে তো? আশার আলোর দেখছেন শিক্ষামন্ত্রী?
TET Exam: ২০১৪ সালের টেটে উঠেছে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ। তারপর থেকেই আটকে প্রাথমিকে নিয়োগ। ২০১৭ সালেও টেট হয়েছে, কিন্তু নিয়োগ হয়নি। ২০২২ সালেও একই ছবি। টেট হয়েছে, কিন্তু নিয়োগ হয়নি। এদিকে বিতর্কের মধ্যেই বদলেছে পর্ষদের মাথা।
কলকাতা: ফের এক বছরের মাথায় রাজ্যে হচ্ছে টেট (TET Exam)। চাকরির আশায় রবিবার সকলেই খাতা-পেন নিয়ে দৌড় ৩ লক্ষ ৯ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থীর। তৃণমূল জমানায় রাজ্যে বেশ কয়েক বছর টেট হলেও নিয়োগ নিয়ে উঠেছে বিস্তর অভিযোগ। দুর্নীতির গন্ধে তোলপাড় হয়েছে রাজ্য-রাজনীতি। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে জেলের ঘানি টানছেন খোদ প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। জেলে ঠাঁই হয়েছে আরও কত রাঘব-বোয়ালের। শেষবার টেট হয়েছিল ২০২২ সালে। বিতর্কের মধ্যে এক বছরের মাথায় ফের টেট রাজ্যে। কিন্তু, চাকরি কি মিলবে? সেটাই যেন এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।
২০১৪ সালের টেটে উঠেছে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ। তারপর থেকেই আটকে প্রাথমিকে নিয়োগ। ২০১৭ সালেও টেট হয়েছে, কিন্তু নিয়োগ হয়নি। ২০২২ সালেও একই ছবি। টেট হয়েছে, কিন্তু নিয়োগ হয়নি। এদিকে বিতর্কের মধ্যেই বদলেছে পর্ষদের মাথা। নতুন দায়িত্ব পেয়েই শুরুতেই স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগে প্রতিশ্রুতি দিতে দেখা গিয়েছিল নয়া পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালকে। একইসঙ্গে বছরের ২ বার টেটের কথাও বলেছিলেন বড় মুখ করে। এখন ২০২৩-এর টেট কি নিয়োগের মুখ দেখতে পাবে? উত্তর দিতে গিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ অনেকেরই। থানিক চিন্তায় বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও। নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন করতেই তাঁর মুখে শোনা গেল আইনি জটের প্রসঙ্গ।
সাফ বললেন, আইনি জট তো আছে। মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ দিতে চান। পর্ষদও খুব দ্রুত স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ দিতে চায়। কিন্তু, যে আইনি জটিলতা আছে তা আমরা তৈরি করিনি। আমরা চাইছি অন্তত পর্ষদ একবার নিয়োগ দিক। তারপর মামলা হতেই পারে। কিন্তু, আমরা যে স্বচ্ছভাবে নিয়োগ করব সেই অবকাশই তো দেখতে পারছি না।