AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rabindra Bharati University: পথ আটকে দাঁড়িয়ে পড়ুয়ারা, দু’ঘণ্টার‌ও বেশি সময় ধরে গাড়িতেই আটকে রইলেন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

Rabindra Bharati University: কেন বন্ধ দূরশিক্ষার একাধিক কোর্স? প্রশ্ন তুলে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ঘেরাও পড়ুয়াদের

Rabindra Bharati University: পথ আটকে দাঁড়িয়ে পড়ুয়ারা, দু'ঘণ্টার‌ও বেশি সময় ধরে গাড়িতেই আটকে রইলেন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
ছবি - বিক্ষোভের মুখে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
| Edited By: | Updated on: Jun 09, 2022 | 4:54 PM
Share

কলকাতা: ১১টি বিষয়ে দূরশিক্ষার কোর্স চালু থাকলেও বন্ধ রয়েছে ৫টি কোর্স। তাতেই উদ্বেগ বেড়েছে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (rabindra bharati university) পড়ুয়াদের মধ্যে। বুধবার ঘেরাওয়ের মুখে পড়েছিলেন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সল্টলেক ক্যাম্পাসের ডাইরেক্টর। এবার, রাত পোহাতে না পোহাতেই এবার পড়ুয়াদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। এগুলো শিক্ষা সংক্রান্ত দাবিদাওয়া আদায়ের জন্য উপাচার্যের পথও আটকে রাখার অভিযোগ উঠল রবীন্দ্রভারতীর ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে। যার জেরে দু’ঘণ্টার‌ও বেশি সময় ধরে নিজের গাড়িতেই বসে র‌ইলেন উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী। এ ঘটনা নিয়েই জোর চর্চা শুরু হয়েছে শিক্ষা মহলের অন্দরে।

বৃহস্পতিবার সকালে উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী দফতরে যাওয়া মাত্র ছাত্রছাত্রীরা তাঁর পথ আটকে বসে পড়েন বলে অভিযোগ। ডিস‌অ্যাবিলিটি স্টাডিজ সহ ডিসট্যান্স এডুকেশনের বেশ কিছু বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে পড়ানো বন্ধ রয়েছে। এ সকল কোর্স পুনরায় চালুর দাবিতে এদিন উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলেন বলে দাবি পড়ুয়াদের। উপাচার্যের পথ আটকে রাখার অভিযোগ তাঁরা মানতে চাননি। এমনকী, ছাত্র সংসদের ছত্রছায়ায় এই আন্দোলন হচ্ছে কিনা তা নিয়ে চাপানউতর তৈরি হলেও তাও মানতে চাননি অনেক আন্দোলনকারীই। 

রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস, এডুকেশন, ভুগোল সহ মোট পাঁচটি বিষয় দূরশিক্ষায় বন্ধ রয়েছে বলে গতকালই জানিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সল্টলেক ক্যাম্পাসের ডিরেক্টর। একইসঙ্গে তাঁর দাবি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল আগামী জুলাই মাসে বৈঠক হবে। সে বৈঠক না হলে এ বিষয়ে নতুন করে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনে স্বভাতই চাপে পড়েছেন উপাচার্য। তাঁর দাবি শিক্ষাক্ষেত্রে এ এক ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকেও তিনি সে কথা জানিয়েছেন। গত এক সপ্তাহ ধরে ক্যাম্পাসে যে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা তিনি শিক্ষামন্ত্রীকে জানিয়েছেন। এর পরপরই অবস্থানকারীরা পিছু হটেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর। তবে, যে সকল কোর্স বন্ধের অভিযোগ উঠেছে তা পুনরায় কবে চালু হবে সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও উচ্চবাচ্য করেননি খোদ উপাচার্যও।