Viral Video: রাখিবন্ধন উপলক্ষে আগ্রার দোকানে বিক্রি হচ্ছে সোনায় মোড়ানো ঘেভার! প্রতি কেজির দাম কত জানেন?
Indian Sweets: আগ্রার একটি দোকানে রাখিবন্ধন উপলক্ষে তৈরি করা হয়েছে রাজস্থান ঘরানার ঘেভার। তারপর তা মুড়ে দেওয়া হয়েছে সোনার তবকে। প্রতি কেজির দাম এত হাজার টাকা!
ভাই ও বোনের বন্ধন অটুট করে তোলে রাখিবন্ধন (Raksha Bandhan)। রাখিবন্ধনকে উপলক্ষ করে ব্যবসা বাড়ানোর চেষ্টা করেন একাধিক ব্যবসায়ী। বিশেষ করে রাখিবন্ধনে ভাই ও বোন পরস্পরকে মিষ্টিমুখ করায়। ফলে রাখিবন্ধন উৎসব মিষ্টান্ন (Indian Sweets) ব্যবসায়ীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হরেক কিসিমের মিষ্টি তৈরি করে তারা আকর্ষিত করেন ক্রেতাদের। এমনই এক অবাক কান্ড ঘটিয়েছে আগ্রার (Agra) এক মিষ্টি প্রস্তুতকারক। সম্প্রতি আগ্রার ওই দোকানে বিক্রি হচ্ছে ‘গোল্ডেন ঘেভার’ (Golden Ghevar)।
আমরা সবাই জানি, রাজস্থানের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি হল ঘেভার। দুধ, ঘি, ময়দা, চিনি এবং শুকনো ফল দিয়ে তৈরি করা হয় সুস্বাদু ঘেভার। তবে আঘ্রার ওই দোকান চিরাচরিত উপাদানগুলির সঙ্গে যোগ করেছে আরও একটি বিরল উপাদান! ঘেভারের একটি স্তর তৈরি হয়েছে শুধু ২৪ ক্যারেট খাঁটি সোনা দিয়ে।
এই বিশেষ ধরনের মিঠাই তৈরি হয়েছে শাহ বাজারের ব্রজ রসায়ন মিঠঠান ভাণ্ডারে। গোল্ডেন ঘেভারের আত্মপ্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ওই দোকানে জমতে শুরু করেছে ভিড়। সকলেই এক নজর দেখতে চাইছেন স্বর্ণ মিষ্টি! এখনও অবধি ১২ কেজি গোল্ডেন ঘেভার বিক্রি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
প্রতি কেজির দাম কত? ১ কেজি গোল্ডেন ঘেভার কিনতে হলে খসাতে হবে কড়কড়ে ২৫ হাজার টাকা! কারণ ঘেভারের মাথায় বসিয়ে দেওয়া হয়েছে ২৪ ক্যারেট খাঁটি সোনার চাদর!
#WATCH उत्तर प्रदेश: रक्षा बंधन को लेकर आगरा में खास तौर पर 'गोल्डन घेवर' बनाए जा रहे हैं। गोल्डन घेवर की कीमत 25,000 रुपए प्रति किलो है। इस घेवर की खासियत ये है कि इसके ऊपर 24 कैरेट के सोने की परत लगाई गई है। pic.twitter.com/cn1AQOyq8X
— ANI_HindiNews (@AHindinews) August 2, 2022
ব্রজ রসায়ন সুইট ভাণ্ডারের মালিক জানিয়েছেন, গোল্ডেন ঘেভার তৈরি হয়েছে একাধিক শুকনো ফল দিয়ে। রয়েছে পেস্তা, আমন্ড, চিনাবাদাম,আখরোট। এমনকী আইসক্রিম ফ্লেভারের মালাই –এর স্তর যোগ করা হয়েছে একেবারে উপরে।
সুইট সেল অব ফেডারেশন অব অল ইন্ডিয়া ব্যাপার মণ্ডলের সভাপতি শিশির ভগত জানিয়েছেন কোভিড শুরুর দুই বছর পর ‘তিজ’ এবং ‘রাখি বন্ধন’ উপলক্ষে ক্রেতারা বাজারে ঢুঁ দিচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা কিছুটা হলেও লাভের মুখ দেখছেন। অবশ্য বিরাট পরিবর্তনের আশা তিনি এখনই করছেন না। তবে উৎসবের দিন যত এগিয়ে আসছে ততই মানুষের ভিড় বাড়ছে। তাই মোটা অঙ্কের আর্থিক লাভের আশা এখনও যায়নি বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।