Triglycerides Diet: হঠাৎ করে ট্রাইগ্লিসারাইড ধরা পড়েছে? আজ থেকে এই ৬ খাবার রোজ খান
Healthy Diet: খারাপ কোলেস্টেরলের মতো ট্রাইগ্লিসারাইডও বাড়লে কার্ডিওভাস্কুলার রোগের ঝুঁকিও বাড়ে। ট্রাইগ্লিসারাইড এক ধরনের চর্বি, যা কিছু খাবার থেকেও উৎপন্ন হয়। তাই ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে হলে খাবারের উপরই আপনাকে ভরসা রাখতে হবে।
কম বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যে ট্রাইগ্লিসারাইডের সমস্যা বাড়ছে। স্থূলতা, ফ্যাটি লিভারের মতোই ট্রাইগ্লিসারাইডের সমস্যা একাধিক রোগ ডেকে আনতে পারে। খারাপ কোলেস্টেরলের মতো ট্রাইগ্লিসারাইডও বাড়লে কার্ডিওভাস্কুলার রোগের ঝুঁকিও বাড়ে। ট্রাইগ্লিসারাইড এক ধরনের চর্বি, যা কিছু খাবার থেকেও উৎপন্ন হয়। তাই ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে হলে খাবারের উপরই আপনাকে ভরসা রাখতে হবে। এমন ৬ ধরনের খাবার রয়েছে, যা নিয়মিত খেলে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিজে থেকেই কমে যাবে।
সোয়া পণ্য: সোয়াবিন, এডামিম, তোফু, সোয়া মিল্কের মতো খাবার ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায় এবং ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি মেনোপজের উপসর্গকে কমায়।
ফ্যাটি মাছ: সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা এক ধরনের স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এটি ট্রাইগ্লিসারাইড, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা ও শারীরিক প্রদাহ কমায়। পাশাপাশি এটি অন্ত্র ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডোর মধ্যে উচ্চ পরিমাণে মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এটি রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়। পাশাপাশি মেটাবলিক সিন্ড্রোম, টাইপ-২ ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যা কমায়।
কিনোয়া: এই দানা শস্যের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার ও মিনারেল রয়েছে। এই খাবারে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা হৃদরোগ, টাইপ-২ ডায়াবেটিস ও ওবেসিটির ঝুঁকি প্রতিরোধে সাহায্য করে। ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে আপনি কিনোয়া খেতে পারেন।
দানা শস্য: কিনোয়া ছাড়াও আপনি ওটস, বার্লি, মিলেটের উপর ভরসা রাখতে পারেন। লিপিড প্রোফাইল (টোটাল কোলেস্টেরল) ও রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে দানা শস্য। এই ধরনের খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে।
রসুন: বাঙালির রান্নাঘরে সহজেই রসুন পেয়ে যাবেন। রোজ এক কোয়া করে রসুন খান। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রসুন উল্লেখযোগ্য হারে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়। পাশাপাশি মেটাবলিক সিন্ড্রোম ও হার্টের সমস্যাকে প্রতিরোধ করে।