দই: ল্যাকটোব্যাসিলাস, অ্যাসিডিওফিলাস এবং বাইফিডাস সহ ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি হজমে সহায়তা করে এবং গ্যা ও স্ফীতভাব নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রতিটি খাবারের পরে মিষ্টি বিহীন দইয়ের ব্যবহার করা আরও কার্যকর।
তরমুজ: এটি ৯২% জল দিয়ে তৈরি এবং এই কারণেই এটি গ্রীষ্মকালের ফল যাতে তরমুজ শরীরকে হাইড্রেট রাখতে পারে। এতে পটাসিয়ামের উপস্থিতি স্ফীতভাব এবং গ্যাস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
হলুদ: আয়ুর্বেদ অনুসারে হজম সম্পর্কিত সমস্ত সমস্যার সর্বোত্তম প্রতিকার হল হলুদ। এটি পিত্ত উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে যা ফ্যাটকে হজম হতে সহায়তা করে। এটিতে প্রদাহবিরোধী এজেন্টও রয়েছে যা প্রদাহ হ্রাস করতে সহায়তা করে।
পালং শাক: পালং শাকের মধ্যে অদ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে যা হজম নালীকে পরিষ্কার রাখতে এবং গ্যাস ও স্ফীততার সমস্যা কমাতে সহায়তা করে।
আনারস: গ্রীষ্মকালীন আরেকটি ফল হল আনারস যা ৮৫% জল দিয়ে পরিপূর্ণ এবং এর মধ্যে ব্রোমেলিন নামক একটি কার্যকর হজম এনজাইম রয়েছে যা হজম ট্র্যাককে পরিষ্কার এবং মসৃণ রাখতে সহায়তা করে। এটি ত্বককে তরুণ এবং উজ্জ্বল রাখতেও সহায়ক।
লেবুর জল: পানীয় জলের অগণিত উপকারিতা আমাদের সকলেরই জানা আছে। কিন্তু, যখন একই জল উষ্ণ গরম করা হয় এবং তাতে লেবুর রস যোগ করা হয়, তখন এই সংমিশ্রণটি একটি প্রাকৃতিক, হালকা জোলাপ হয়ে ওঠে যা অন্ত্র পরিষ্কার করতে এবং অস্বস্তিকর স্ফীতভাব থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে।
শসা: শসার মধ্যে উচ্চ সিলিকা এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা শরীরের দ্বারা অতিরিক্ত জল ধারণ প্রতিরোধ করে এবং একইভাবে ফুলে যাওয়া অনুভূতি হ্রাস করতে সহায়তা করে।