যাঁরা নিয়মিত ধূমপান করেন তাঁদের ফুসফুসে নিকোটিনের আস্তরণ পড়ে। ফুসফুসের স্বাস্থ্য এতে বিঘ্নিত হয়। ফুসফুসে জমে থাকা নোংরা পরিষ্কার করতে কিছু খাবার নিয়মিত খাওয়া প্রয়োজন।
ব্রকোলি, ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো সব্জিতে থাকে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এই সব্জি ফুসফুসের ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে।
আদায় রয়েছে অ্যান্টি ইমফ্ল্যামেটরি গুণ। আদা ব্রঙ্কাইটিস এবং অ্যাজমার মতো সমস্যা থেকে রেহাই দেয় ফুসফুসের ডিটক্সিফিকেশন করে।
হলুদে রয়েছে কারকিউমিন। এই যৌগ ফুসফুসের কোষগুলিকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
গ্রিন টিও ফুসফুসের ডিটক্সিফিকেশনের জন্য খুবই কার্যকর। এর পাশাপাশি ফুসফুসের কাজকে মসৃণ করতেও সাহায্য করে এই পানীয়।
বিভিন্ন ধরনের লেবু এবং আঙুর ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এতে থাকা ভিটামিন সি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
বেদানায় রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই সব অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ফুসফুসকে ভালো রাখে।
রসুনও ফুসফুসকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। রেসপিরেটরি ব্যবস্থাকেই সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং ডিটক্সিফিকেশনেও ভূমিকা নেয়।