Home Remedies for Blood Pressure: রক্তচাপ যখন 120/ 80 mmHG - এর মধ্যে থাকে তখন তা হল স্বাভাবিক। কিন্তু যদি তা 90/60 mmHg-এর নীচে নেমে যায় তখনই তাকে অস্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। রক্তচাপ কমে গেলে তাও কিন্তু হতে পারে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।
এমন অনেক মানুষ আছেন যাঁরা সব সময় লো ব্লাড প্রেসারের সমস্যায় ভোগেন। জিনগত ভাবেও কিন্তু অনেকে এই সমস্যার শিকার। এই নিম্ন রক্তচাপের সমস্যাকে বলা হয় হাইপোটেনশন। নিম্ম রক্তচাপের সমস্যার মধ্যে রয়েছে মাথা ঘোরা, চোখের সামনে অন্ধকার দেখা, ক্লান্তি, ঘাম ইত্যাদি।
1 / 7
রক্তচাপ কম থাকলে প্রায়শই মাথা ঘোরার মত সমস্যা থাকবে। সেই সঙ্গে চোখের সামনে অন্ধকার দেখা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া এসবও হতে পারে। এমনকী অনেক সময়ই কিন্তু মস্তিষ্কে সঠিক পরিমাণে রক্ত পৌঁছতে পারে না। এছাড়াও ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, চোখের সামনে অন্ধকার দেখা, হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, ঘাম হওয়া, শ্বাস নিতে অসুবিধে হওয়া এই সব সমস্যাও কিন্তু হতে পারে। আর তাই মেনে চলতে পারেন এই কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা।
2 / 7
রোজ চা কিংবা কফি খেতে পারেন। যখনই মাথা ঘোরা বা চোখের সামনে সবকিছু আবছা হয়ে যাচ্ছে এরকম মনে হবে তখনই এক কাপ গরম চায়ে চুমুক দিন। দুধ, চিনি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। গ্রিন টি, লিকার চা এসবই বেশি করে খান।
3 / 7
গরমে রোজ এক গ্লাস করে নুন-চিনি-লেবুর শরবত খান। এতে কিন্তু রক্তচাপের সমস্যা থাকবে নিয়ন্ত্রণে। শরীর এনার্জিও পাবে।
4 / 7
এছাড়াও খেতে পারেন বাটার মিল্ক। গরমের দিনে এই বাটার মিল্ক কিন্তু শরীরের জন্যেও খুব ভাল। আজকাল ছাঁচ কিনতেই পাওয়া যায়। এছাড়াও দই পাতলা করে তার সঙ্গে নুন আর ভাজা জিরের গুঁড়ো মিশিয়েও বানিয়ে নিতে পারেন।
5 / 7
আদা, দারচিনি দিয়ে চা বানিয়ে খেলে রক্তচাপের সমস্যা থাকে নিয়ন্ত্রণে। তেমনই দুধের মধ্যে খেজুর দিয়েও খেতে পারেন। এতেও অনেক সমস্যার সমাধান হয়। নিয়মিত ভাবে টমেটো, গাজর, কিশমিশ খেলেও উপকার পাওয়াব যায়।
6 / 7
রোজ সকালে খালি পেটে একগ্লাস ইষদুষ্ণ জল আর ৭-৮টা তুলসি পাতা চিবিয়ে খান। তুলসি পাতার মধ্যে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম- যা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও তুলসি পাতা দিয়ে চা বানিয়েও খেতে পারেন।
