Dry Cough: শুকনো কাশির সমস্যা থেকে রেহাই পেতে মেনে চলুন ঘরোয়া প্রতিকার…

করোনার তৃতীয় ঢেউতে যে ভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে তাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা একান্ত জরুরি। ঋতু পরিবর্তনের ফলে শুকনো কাশির সমস্যাও দেখা দিচ্ছে এই সময়। এই সমস্যাকে কীভাবে প্রতিরোধ করবেন এবং কোভিডের হাত থেকে নিজেকে কীভাবে দূরে রাখবেন, দেখে নিন এক নজরে...

| Edited By: | Updated on: Jan 09, 2022 | 6:31 PM
হলুদ দিয়ে দুধ- হলুদের অনেক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এই কারণে এটি অনেক রোগ প্রতিরোধের জন্য সেরা বলে বিবেচিত হয়। শুকনো কাশির সমস্যায় রাতে হালকা গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করলে উপশম হয়। বলা হয় যে এটি একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে, তাই আজ থেকেই এটা খাওয়া শুরু করুন।

হলুদ দিয়ে দুধ- হলুদের অনেক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এই কারণে এটি অনেক রোগ প্রতিরোধের জন্য সেরা বলে বিবেচিত হয়। শুকনো কাশির সমস্যায় রাতে হালকা গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করলে উপশম হয়। বলা হয় যে এটি একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে, তাই আজ থেকেই এটা খাওয়া শুরু করুন।

1 / 6
মধু- মধু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং ঔষধি গুণে ভরপুর। কাশির সময় এর সেবন খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। আপনি চাইলে জলে আদা সেদ্ধ করে তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন অথবা গ্রিন টি-তে মধু যোগ করে পান করতে পারেন। এতে আপনার কাশির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

মধু- মধু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং ঔষধি গুণে ভরপুর। কাশির সময় এর সেবন খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। আপনি চাইলে জলে আদা সেদ্ধ করে তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন অথবা গ্রিন টি-তে মধু যোগ করে পান করতে পারেন। এতে আপনার কাশির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

2 / 6
নুন জলে গার্গেল- জলে নুন দিয়ে হালকা গরম করে নিন। এই জল দিয়ে গার্গল করলে গলার সংক্রমণ সেরে যায়। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য গলাকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে কাজ করে। এটি নালীগুলিতে প্রদাহ এবং সংক্রমণও দূর করে। তবে এই ক্ষেত্রে সবসময় শুধুমাত্র শিলা লবণ ব্যবহার করুন।

নুন জলে গার্গেল- জলে নুন দিয়ে হালকা গরম করে নিন। এই জল দিয়ে গার্গল করলে গলার সংক্রমণ সেরে যায়। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য গলাকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে কাজ করে। এটি নালীগুলিতে প্রদাহ এবং সংক্রমণও দূর করে। তবে এই ক্ষেত্রে সবসময় শুধুমাত্র শিলা লবণ ব্যবহার করুন।

3 / 6
ঘি- দেশি ঘিয়ের সঙ্গে গুড় ও গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে একবারে খেয়ে নিন। এটি শুকনো কাশির সমস্যায় আরাম দেয়। কিন্তু প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর এই প্রতিকারটি গ্রহণ করতে হবে। তবেই আরাম পাবেন শুকনো কাশির সমস্যা থেকে।

ঘি- দেশি ঘিয়ের সঙ্গে গুড় ও গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে একবারে খেয়ে নিন। এটি শুকনো কাশির সমস্যায় আরাম দেয়। কিন্তু প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর এই প্রতিকারটি গ্রহণ করতে হবে। তবেই আরাম পাবেন শুকনো কাশির সমস্যা থেকে।

4 / 6
মুলেঠির পাউডার- দুই টেবিল চামচ মুলেঠি পাউডার ২-৩ গ্লাস জলে ফুটিয়ে নিন। এবার এই জল দিয়ে প্রায় ১০-১৫ মিনিটের জন্য ভেপার বা বাষ্প নিন। এটি কাশিতেও দারুণ উপশম দেয়। মুলেঠি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ কমাতেও কাজ করে।

মুলেঠির পাউডার- দুই টেবিল চামচ মুলেঠি পাউডার ২-৩ গ্লাস জলে ফুটিয়ে নিন। এবার এই জল দিয়ে প্রায় ১০-১৫ মিনিটের জন্য ভেপার বা বাষ্প নিন। এটি কাশিতেও দারুণ উপশম দেয়। মুলেঠি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ কমাতেও কাজ করে।

5 / 6
গিলয় ও তুলসীর মিশ্রণ- গিলয় এবং তুলসীর মিশ্রণ কাশির সমস্যা দূর করতে খুবই সহায়ক বলে মনে করা হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী কাশিও দূর করে। এছাড়া বেদানার খোসা ছায়ায় রেখে শুকিয়ে নিন। এক টুকরো মুখে নিয়ে চুষতে থাকুন। এটি শুকনো কাশির জন্যও খুব উপকারী বলে মনে করা হয়।

গিলয় ও তুলসীর মিশ্রণ- গিলয় এবং তুলসীর মিশ্রণ কাশির সমস্যা দূর করতে খুবই সহায়ক বলে মনে করা হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী কাশিও দূর করে। এছাড়া বেদানার খোসা ছায়ায় রেখে শুকিয়ে নিন। এক টুকরো মুখে নিয়ে চুষতে থাকুন। এটি শুকনো কাশির জন্যও খুব উপকারী বলে মনে করা হয়।

6 / 6
Follow Us: