হালে ব্রেকফাস্টে জাঁকজমক করে হাজিরা দিয়েছে ওটস, এর আগে ব্রেকফাস্ট মানেই ছিল ব্রেড আর বাটার। এখনও তা অনেক বাড়িতেই বহাল রয়েছে।
ব্রেড, বাটার, কলা আর ডিমসিদ্ধ... ব্রেকফাস্টে আজও জনপ্রিয় এই সব খাবার। দোকানে দোকানে সকাল থেকেই লাইন বড়ে ব্রেড-পাঁউরুটি খেতে।
তাড়াহুড়োতে দুপিস ব্রেড-বাটার খেলেই পেট ভরে যায়। অন্য কোনও কিছুর আর দরকার পড়ে না। এছাড়াও বাস-ট্যাক্সি-মেট্রোতে বসেও অনায়াসে তা খেয়ে নেওয়া যায়।
এক স্লাইস ব্রেড-বাটারে প্রায় ৪.১ গ্রাম প্রোটিন থাকে যা আপনার দিনের ৭.৩-৮.৯ শতাংশ প্রোটিনের সমতুল্য৷ সকাল থেকেই যদি শরীরের পরিমাণ মত প্রোটিন ঢোকে, তাহলে পুষ্টির ঘাটতি হবে না।
বর্তমানে এই বাটারের জায়গায় স্থান পেয়েছে পিনাট বাটার। আর এই মাখনও আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। বলা যায়, স্বাস্থ্যকর অপশন হিসেবেই অনেকে পিনাট বাটার খেতে চাইছেন।
মাখন বা বাটার দুধ থেকে তৈরি হয়। গোরু, মোষ বা ছাগলের দুধ থেকে ক্রিম বা স্নেহজাতীয় পদার্থ বের করে নিয়ে এসে মাখন বানানো হয়। আর পিনাট বাটার তৈরি হয় চিনা বাদাম বা পিনাট গুঁড়ো করে। সঙ্গে অল্প সাদা তেল আর নুন থাকে।
যে কারণে পিনাট বাটারে ক্যালোরির পরিমাণও অনের কম থাকে। মানুষ এন ক্যালোরি মেপে খাবার খান। যে কারণে অনেকেই পিনাট বাটার রাখছেন তালিকায়।
মাখনের মধ্যে স্নেহ পদার্থ অনেক বেশি থাকে। তাই হার্টের সমস্যা, কোলেস্টেরল থাকলে মাখন পরিমাণে কম খেতে বলা হয়। পারলে একেবারেই এড়িয়ে চলা ভাল। তাই মাখনের থেকে এগিয়ে পিনাট বাটারই।