Sleep Deprivation: যথাযথ ঘুম না হলে মারাত্মক কিছু ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে, এক নজরে জেনে নিন সেই ক্ষতিগুলোর সম্বন্ধে…

দীর্ঘদিন ধরে পর্যাপ্ত পরিমাণে না ঘুমালে তা স্বাস্থ্যের উপর অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এর ফলে বিভিন্ন শারীরিক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

| Edited By: | Updated on: Nov 20, 2021 | 10:26 AM
ঘুমের অভাব, স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতি উভয়ের উপরেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম।পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব মস্তিষ্কের বিটা-অ্যামাইলয়েড ফ্লাশ করার ক্ষমতাকেও নষ্ট করতে পারে, এটি মস্তিষ্কের কোষের মধ্যে তরলে থাকা একটি বিষাক্ত প্রোটিন। যার ফলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস এবং অ্যালজাইমারের মতো রোগ দেখা দিতে পারে।

ঘুমের অভাব, স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতি উভয়ের উপরেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম।পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব মস্তিষ্কের বিটা-অ্যামাইলয়েড ফ্লাশ করার ক্ষমতাকেও নষ্ট করতে পারে, এটি মস্তিষ্কের কোষের মধ্যে তরলে থাকা একটি বিষাক্ত প্রোটিন। যার ফলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস এবং অ্যালজাইমারের মতো রোগ দেখা দিতে পারে।

1 / 6
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার অন্যতম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়া। একজন ব্যক্তির শরীর যখন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম থেকে বঞ্চিত হয়, তখন এটি সেই ব্যক্তির সৃজনশীলতা, কর্মদক্ষতা, মনোযোগের ক্ষমতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার অন্যতম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়া। একজন ব্যক্তির শরীর যখন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম থেকে বঞ্চিত হয়, তখন এটি সেই ব্যক্তির সৃজনশীলতা, কর্মদক্ষতা, মনোযোগের ক্ষমতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে।

2 / 6
ঘুম কম হওয়ার ফলে মেজাজের পরিবর্তন বা মুড স্যুইং হয়। এছাড়াও, উদ্বেগ এবং বিষন্নতাও দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রায় ৬৫- ৯০ শতাংশ বিষণ্নতায় আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেই, ঘুমের সমস্যা রয়েছে। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম। আর, বিষণ্নতাও অনিদ্রার কারণ হতে পারে।

ঘুম কম হওয়ার ফলে মেজাজের পরিবর্তন বা মুড স্যুইং হয়। এছাড়াও, উদ্বেগ এবং বিষন্নতাও দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রায় ৬৫- ৯০ শতাংশ বিষণ্নতায় আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেই, ঘুমের সমস্যা রয়েছে। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম। আর, বিষণ্নতাও অনিদ্রার কারণ হতে পারে।

3 / 6
একজন ব্যক্তি যদি দিনে পাঁচ ঘণ্টার কম ঘুমান, তাহলে তার উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে। শরীরের ইনসুলিন নিঃসরণ করার প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। এই ইনসুলিন হরমোন, রক্তের শর্করার কমাতে সহায়তা করে। তাই যারা পর্যাপ্ত ঘুমান না, তারা প্রায়ই রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রায় ভোগেন এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

একজন ব্যক্তি যদি দিনে পাঁচ ঘণ্টার কম ঘুমান, তাহলে তার উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে। শরীরের ইনসুলিন নিঃসরণ করার প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। এই ইনসুলিন হরমোন, রক্তের শর্করার কমাতে সহায়তা করে। তাই যারা পর্যাপ্ত ঘুমান না, তারা প্রায়ই রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রায় ভোগেন এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

4 / 6
রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, উভয়ই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। এর ফলে হার্টের উপর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়তে পারে। হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হতে পারে।

রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, উভয়ই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। এর ফলে হার্টের উপর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়তে পারে। হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হতে পারে।

5 / 6
আপনি যখন ঘুমান, তখন আপনার ইমিউন সিস্টেম অ্যান্টিবডি এবং সাইটোকাইনস-এর মতো প্রতিরক্ষামূলক, সংক্রমণ-প্রতিরোধী পদার্থ তৈরি করে। এটি ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সাথে লড়াই করে। কিন্তু পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, আপনার ইমিউন সিস্টেমকে তার শক্তি তৈরি করতে বাধা দেয়।

আপনি যখন ঘুমান, তখন আপনার ইমিউন সিস্টেম অ্যান্টিবডি এবং সাইটোকাইনস-এর মতো প্রতিরক্ষামূলক, সংক্রমণ-প্রতিরোধী পদার্থ তৈরি করে। এটি ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সাথে লড়াই করে। কিন্তু পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, আপনার ইমিউন সিস্টেমকে তার শক্তি তৈরি করতে বাধা দেয়।

6 / 6
Follow Us: